Skip to main content

Posts

Showing posts from May, 2019

নির্ভরতার আরেক নাম প্রতাপচন্দ্র সারেঙ্গি

সাংসারিক জীবনে কোনওকালেই মোহ ছিল না তাঁর সন্ন্যাসী হওয়ার ইচ্ছা নিয়ে তিনি এসেছিলেন বেলুড় মঠে৷ কিন্তু মোদির মতোই তাঁকেও ফিরিয়ে দিয়েছিলেন বেলুড়ের মহারাজরা৷  ফলে আবারও স্বাভাবিক জীবনে ফিরে গিয়েছিলেন তিনি৷ কিন্তু তাও সংসার করেননি৷ মায়ের মৃত্যুর পর থেকে একজন সন্ন্যাসীর মতোই কুড়ে ঘরে দিন কাটাচ্ছ ছাপোষা প্রতাপচন্দ্র সারেঙ্গিকেই নিজ মন্ত্রিসভায় ঠাঁই দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি৷ প্রতিমন্ত্রী করলেন ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প মন্ত্রক এবং পশু, গোপালন ও মৎস্য মন্ত্রকের  অন্যান্য রাজনীতিকদের থেকে অনেকটাই আলাদা তাঁর জীবনযাত্রা৷ সম্পত্তি বলতে রয়েছে একটি কুড়ে ঘর ও একটি সাইকেল৷ আর নিজের লোক বলতে রয়েছে এলাকার ছোট বাচ্চারা৷  ২০০৯-তে বিজেপির তরফে তিনি প্রার্থী ঘোষিত হলেও, নির্বাচনে নির্দল প্রার্থী হিসাবে লড়েন তিনি৷ কারণ, দলের টিকিট নিয়ে বাসে করে বাড়ি ফেরার পথে, সেই টিকিট হারিয়ে ফেলেন প্রতাপচন্দ্র সারেঙ্গি৷ সূত্রের খবর, এই অত্যন্ত সাদামাটা স্বভাবের জন্যই সকলের বিশ্বাস ও নির্ভরতার আরেক নাম হয়ে ওঠেন প্রতাপচন্দ্র সারেঙ্গি৷ গত লোকসভা নির্বাচনেও বালাসোর থেকেই বিজেপির প্রার্থী হয়েছিলে

ক্রিকেটে নতুন নিয়ম 'লাল কার্ড'

ক্রিকেটে 'লাল কার্ড'। শুনতে অবাক লাগলেও এবার বিশ্বকাপে এমনই হবে। মাঠে অশালীন আচরণ রুখতে আইসিসি বদ্ধপরিকর। আর তাই এবার বিশ্বকাপে আম্পায়ারদের পকেটে থাকবে লাল কার্ড। কোনও ক্রিকেটারকে মাঠ থেকে বের করে দেওয়া এবং বিপক্ষকে পাঁচ রান বোনাস দেয়ার আইন চালুর পর এই প্রথম ক্রিকেট বিশ্বকাপ আয়োজিত হচ্ছে। ফলে এবার একগুচ্ছ নতুন নিয়মের সঙ্গে পরিচিত হতে হবে দর্শকদের। লেভেল ওয়ান: অকারণে আম্পায়ারের সামনে অতিরিক্ত আপিলের ভঙ্গি দেখানো। অথবা আম্পায়ারের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত মেনে না নেওয়া। প্রথমবার সতর্ক করতে পারেন আম্পায়ার। কিন্তু দ্বিতীয়বার হলে শাস্তি হিসেবে বিপক্ষকে পাঁচ রান বোনাস দেওয়া হবে। লেভেল টু: কোনও খেলোয়াড়ের দিকে ইচ্ছাকৃতভাবে বল থ্রো করা। অথবা ইচ্ছে করে কোনও ক্রিকেটারকে ধাক্কা দেওয়া বা দৌড়নোর সময় বাধা সৃষ্টি করা। শাস্তি হতে পারে একই। বিপক্ষ দল পাবে পাঁচ রান। লেভেল থ্রি: আম্পায়ারকে ভয় দেখানো। অন্য কোনও ক্রিকেটার, কর্তা বা দর্শককে আক্রমণের হুমকি দেওয়া। শাস্তি হিসাবে বিপক্ষ দল পাঁচটি পেনাল্টি রান পেতে পারে। অথবা দোষী খেলোয়াড়কে নির্দিষ্ট সংখ্যক ওভারের জন্য মাঠ থেকে বে

গীতাঞ্জলির পান্ডুলিপি হারিয়ে ফেলেছিলেন রবীন্দ্রনাথ

নোবেল পাওয়ার একবছর আগে  রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ইংল্যান্ড ভ্রমণ কালে গীতাঞ্জলির পাণ্ডুলিপি লন্ডন টিউব রেলে (মেট্রোরেলে) হারিয়ে ফেলেছিলেন। অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বন্ধু উইলিয়াম রথেনস্টাইন ১৯১০-১৯১১ সালে জোড়াসাঁকো তে আসেন। পরবর্তী কালে রবি ঠাকুরের সঙ্গে রথেন্সটাইনের যোগাযোগ বাড়লে , রথেন্সটাইন বার বার বিশ্বকবির কাছে  বিভিন্ন গল্পের , কবিতার ইংরেজি পাণ্ডুলিপি চেয়ে পাঠান এবং অনেক বার কবি কে লন্ডনে আসতে অনুরোধ করেন। ১৯১২ সালের মে মাসে রবি ঠাকুর ইংল্যান্ড যাওয়ার জন্য মন স্থির করেন । ১৫ই জুন ১৯১২ সালে বিশ্বকবি লন্ডন যাওয়ার উদ্দেশ্যে ডোভার থেকে ট্রেনে চড়েন, সঙ্গে ছিলেন পুত্র রথীন্দ্রনাথ , পুত্র-বধূ প্রতিমা ও বন্ধু তথা ত্রিপুরা রাজপরিবারের সদস্য সৌমেন্দ্রদেব বর্মন । ১৬ই জুন বিশ্বকবি  খেয়াল করেন গীতাঞ্জলির পাণ্ডুলিপি যে সুটকেসে নিয়ে এসেছিলেন সেটি নিখোঁজ । অনেক খোঁজ-খুজির পর সুটকেস না পাওয়া যাওয়ায় কবি পুত্র রথীন্দ্রনাথ যখন পুলিশে যাওয়ার জন্য প্রস্তুত হন তখন রবি ঠাকুর তাঁকে লন্ডন টিউব রেলের নিখোঁজ সামগ্রীর অফিসে যেয়ে একবার ভাগ্য পরীক্ষার কথা বলেন। রথীন্দ্রনাথ লন্ডন টিউবরেলের  অফিসে গ

মাত্র ৯০ মিনিটে নিউ ইয়র্ক থেকে লন্ডন পর্যন্ত পাড়ি দেবে জেট বিমান ।

মাত্র 90 মিনিটে নিউ ইয়র্ক থেকে লন্ডন পর্যন্ত পাড়ি দেবে হেরামিয়াস হাইপারসনিক জেট বিমান । এক মার্কিন স্টার্টআপ কোম্পানি এমন একটি বিমান তৈরির প্রস্তুতি নিয়েছেন, যার গতি হবে শব্দের  গতির চেয়ে পাঁচ গুণ বেশি । এই পরিক্ষা সফল হলে  নিউইয়র্ক ও লন্ডনে যেতে সময় লাগবে মাত্র 90 মিনিট । আটলান্টার এরোস্পেস কোম্পানি  হার্মিনস কর্পোরেশন জানিয়েছে, কোম্পানির  প্রতিষ্ঠানিক প্রতিষ্ঠাতা ও বেসরকারি বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে এই পোজেক্টে প্রয়োজনিও অর্থের অনুমতি পাওয়া গিয়েছে   । ধ্বনির গতির চেয়ে পাঁচ গুণ দ্রুত হবে এমন একটি উড়োজাহাজ প্রস্তুত করতে চলেছে উক্ত  প্রতিষ্ঠানটি । কোম্পানি এই প্রকল্পে সফল হলে তা বাণিজ্যিক এবং আন্তরীন-বিমান উড্ডয়ন বিপ্লব ঘটাবে । বর্তমানে নিউ ইয়র্ক থেকে লন্ডন যেতে সাত ঘণ্টারও বেশি সময় লাগে । হার্মিয়াসের সহপ্রতিষ্ঠাতা এবং সিইও এজে পিপলকা কোম্পানির ওয়েবসাইটে এক বিবৃতিতে বলেন, "আমরা বিশ্বব্যাপী পরিবহন কাঠামোর ওপর বৈপ্লব পরিবর্তন আনতে যাত্রা শুরু করেছি ।

নরমপন্থী ও চরমপন্থী বিভাজন সম্পর্কে রবীন্দ্রনাথের মতামত

নরমপন্থী ও চরমপন্থী বিভাজন সম্পর্কে রবীন্দ্রনাথ কি বলে ছিলেন? কেন এই ভাগ,কাদের দোষ! রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কংগ্রেসের বিভাজন সম্পর্কে বলতে গিয়ে তিনি বলেছেন- কংগ্রেসে একটি উপদ্রব ঘটবে এ আশঙ্কা সকলের মনে জেগেছিল কিন্তু প্রতিকারের ব্যবস্থা কোন দলই করেন নি কেবল নিজেদের বৃদ্ধির চেষ্টা করেছিল আসলে উপদ্রব যাতে আরও জোরালো হয়। দেশের জন্য যে যোগ্য হয় তার বক্তৃতার বিষয়টি কেমন হবে তা যেমন একটি দল ঠিক করে, এবং সেই দলে যারা প্রধান থাকেন তারা সেই কার্য রূপায়ন করে শুধু নিষ্কৃতি পেতে পারেন না। বিচক্ষণতার সাথে কাজ করে দায়িত্ব নেওয়া উচিত প্রত্যেকেরই। যেকোনো কারণে কাজটি পন্ড হলে তা থেকে কেউই নিষ্কৃতি পেতে পারে না শুধুমাত্র গাল দিয়ে। বারুদেরভান্ডারে দেশলাই দিয়ে আগুন জ্বালালে অগ্নি কান্ড ঘটবে এতে সন্দেহ নেই। এই রকম হলে কর্তৃপক্ষ বারুদ বা দেশলাই দাড় করাতে পারে না, কিন্তু সবাইকে কাঠগড়ায় দাঁড় করানো জগতে এই ছবি সর্বত্র দেখা যায়, মনিপুরী হত্যাকাণ্ডে দোষীদের শাস্তি দিতে তারা ধর্মকে তৃপ্ত করেছিল এবং আজ বাংলাদেশের যে বিচিত্র রকমের উৎপাত বেড়েছে সেজন্য বাঙালি বন্ধন পীড়া সহ্য করতে হচ্ছে ওদ

১৫ জনের প্রাণ বাঁচিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় হিরো এই যুবক

সুরাট অগ্নিকাণ্ড : হৈচৈ এর  মাঝে  ১৫ জনের প্রাণ বাঁচালেন এই যুবক ।সোশ্যাল মিডিয়ায় এখন হিরো গুজরাতে সুরাটের একটি কোচিং সেন্টারে ব্যাপক অগ্নিকাণ্ডে  প্রাণ হারালেন ২১ জন ছাত্রছাত্রী । গুজরাত-সহ সারা দেশে এই মর্মান্তিক দুর্ঘটনায় সবাই শোকাহত । কোচিং সেন্টারের চতুর্থ তলায় আগুন লাগার খবর ছড়িয়ে পড়তেই প্রাণ বাঁচাতে ছাত্রছাত্রীরা উপর থেকে লাফি দিতে শুরু করে । কিন্তু সেই হৈচৈ-এর মাঝে যখন সবাই দুর্ঘটনার ভিডিও তুলতে ব্যস্ত  তখন তাদের  প্রাণ বাঁচানোর জন্য এগিয়ে এলেন এক ব্যক্তি । চার তালা থেকে লাফিয়ে পড়া  ছাত্রকে ধরে ফেলে জীবন রক্ষা করেন কেতন নামের ওই যুবক । জ্বলন্ত আগুনের মাঝে শিক্ষার্থীরা তাদের জীবন বাঁচাতে  উপর থেকে লাফ দিতে শুরু করে । কিন্তু কেতন তৃতীয় তলায় উঠে ছাত্র ছাত্রী দের বাঁচানোর জন্য তাদের কে  তৃতীয়  তলায় নামাতে সাহায্য করেতে থাকেন । চতুর্থ  তলা থেকে জমিতে লাফিয়ে পড়া ছাত্রীদের জীবন বাঁচাতে তিনি সাহায্য করেন । কেতনের দেখা দেখি বাকি রাও সাহস জুটিয়ে এগিয়ে আসেন। আরও আরও পড়ুন-  আপনার শিশু কন্যা কে সুরক্ষিত রাখুন কেতন জানান তৃতীয় তালাতেও বেশ ধোঁয়ায় ভরে গিয়ে

সৌভাগ্য আনতে কি কি করবেন?

ভাগ্য ফেরাতে হলে মেনে চলুন এই নিয়ম গুলি সঠিক ব্যালেন্স বজায় রাখুন : বাড়ির প্রতিটা ঘরে সব সময় পাঁচটা এলিমেন্ট রাখতে হবে সেগুলাে হলাে , কাঠ , মাটি , ধাতু , আগুন এবং জল । এর ফলে আপনার জীবন ও পরিবেশের মধ্যে একটা ব্যালেন্স তৈরি হবে । উদাহরণ স্বরূপ আপনি একটা কাঠের বাটিতে পাথর ভরে একটা মােমবাতি এবং ফুল সমেত ফুলদানির পাশে রাখতে পারেন । বা এই এলিমেন্টের প্রতীকী রং ও ব্যবহার করতে পারেন । জল – কালাে কাঠ – সবুজ আগুন - লাল মাটি – হলুদ , খয়েরি ধাতু - সাদা ।  ঘর অপরিছন্ন করে রাখবেন না : ফেং শ্যই অনুযায়ী অপরিছন্ন ঘর অপরিছন্ন মনের পরিচয় দেয় । ঘরের চারিদিকে জিনিস পত্র ছড়িয়ে রাখলে সেই জায়গার সব এনার্জি এই জিনিসগুলাে গ্রাস করে নেয় । আপনি হয়তাে ভাবতে পারেন জিনিসপত্র সব আলমারির আড়ালে লুকিয়ে রাখলে পরিস্থিতি বদলাবে । তা কিন্তু নয় । সব জিনিস পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন ভাবে গুছিয়ে রাখলে তবেই বাড়িতে ‘ পজিটিভ এনার্জি আসবে । বাড়ির সদর দরজা খােলা রাখুন : মানা হয় বাড়ির সামনের দরজা দিয়ে ‘ পজিটিভ এনার্জি ‘ বাড়িতে ঢােকে । অন্যদিকে এই দরজা যদি বন্ধ থাকে সব সময় এই এনার্জি

বিজেপির এই সাফল্যের পিছনে কি কারন কাজ করছে তা দেখে নেওয়া যাক-

ফল ঘোষণার সাথে সাথে জোর ধাক্কা খেলো জোড়া ফুল শিবির। অপ্রত্যাশিতভাবে ১৮ টি আসনে পদ্ম ফুটিয়ে তৃণমূল শিবিরকে হিমশিম খাইয়েছে বলাই বাহুল্য।মোদী magic না কি অন্য কিছু কি ছিলো তাদেই এই এত ভালো ফলাফল করার কারন! বিজেপির এই সাফল্যের পিছনে কি কারন কাজ করছে তা দেখে নেওয়া যাক- প্রথমত : রাজ্যে ভোটের মেরুকরণে সম্পূর্ণ ফায়দা লুটেছে গেরুয়া শিবির। যে কারণে আগে তাদের ঝুলিতে থাকা ১৭ শতাংশ ভোট থেকে লাফিয়ে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪০.০৩ শতাংশে। এরাজ্যে এর আগে বামেদের ভোট ছিল ২৭ শতাংশ, যার প্রায় ষোল আনাই গেছে বিজেপি শিবিরে। দ্বিতীয়ত : বিশেষজ্ঞরা এই কারণটিকে সবথেকে বেশি গুরুত্ব সহকারে দেখছেন। পঞ্চায়েত ভোটে হিংসার কারনে জনমত প্রকাশ করতে পারেনি সাধারণ মানুষ। ফলত, মানুষের মধ্যে প্রথম থেকেই একটা ক্ষোভ ছিল। তৃণমূল শিবিরও ভোটদান না হওয়ায় নিজেদের বাস্তব অবস্থান সম্পর্কে ঠাওর করতে পারেনি। মানুষ পঞ্চায়েত ভোট দিতে না পারায় এক প্রতিশোধ নিলো লোকসভায়। তৃতীয়ত : তৃণমূলের স্থানীয় নেতাদের গোষ্ঠী কোন্দল বিজেপির হাত শক্ত করতে সুযোগ করে দিয়েছে। এমনকি স্থানীয় নেতাদের কাছ থেকে বিজেপির উত্থানের সঠিক খবর

ভারতীয় রাজনীতিতে নতুন মহিলা শক্তির নাম স্মৃতি ইরানি।ডেলিভারির দু-দিনপর গিয়েছিলেন শুটিং এ। আসুন জেনেনিন তার জীবনের ঘটনা

উত্তরপ্রদেশের অমেঠি লোকসভা আসনে গোটা দেশের সাধারণ মানুষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছে । এই লোকসভা সিট কংগ্রেস ও গাঁধী পরিবারের চিরাচরিত আসন বলে সকলেই জানেন।  কিন্তু এবার এখানে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী স্মৃতি ইরানি ইতিহাস বদলে দিলেন । বিজেপির টিকিটে দ্বিতীয়বারের জন্য অমেঠী থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন স্মৃতি ইরানি ।  স্মৃতি ইরানি এই সংগ্রামের জন্য সবার কাছে জনপ্রিয়তা লাভ করেছেন । টিভি ক্যারিয়ারে তার সংগ্রামের চেতনার ভূয়সী প্রশংসা পেয়েছেন  । অমেঠি নির্বাচনে হেরে যাওয়ার পরে স্মৃতির জনপ্রিয়তা এখনো তুঙ্গে ।  ● আসুন আমরা জেনে নিই... তার জীবনের কিছু ঘটনা - 1998-এ মিস ইন্ডিয়া প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়েছিলেন তিনি, কিন্তু ফাইনালে পৌঁছাতে  পারেননি তিনি । এর পর স্মৃতি  মুম্বই গিয়ে অভিনয়ের মাধ্যমে সৌভাগ্য পরীক্ষা করতে থাকেন। স্মৃতী ইরানিকে বেশ কয়েকটি টিভি শো-তে দেখা গিয়েছে । '  কিউকি সাস ভী কাভি বাজু থি" টিভি সিরিয়ালের মাধ্যমে তিনি জনপ্রিয় হয়ে ওঠেন । অনুষ্ঠানে তাঁর চরিত্রের নাম ছিলো তুলসী, যা অত্যন্ত বিখ্যাত ছিল । এছাড়া অনেক মিউজিক ভিডিওতেও তাকে দেখা গেছে । অক্টোবর,

দেখে নিন কি করে বুঝবেন সোশ্যাল মিডিয়ায় আপনি জনপ্রিয় কি না!

সোশ্যাল মিডিয়ায় এখন আমরা প্রায় সকলেই অ্যাক্টিভ। ফেসবুক, ট্যুইটারে সারাক্ষণ অনলাইন থেকে নিজের হাঁড়ির খবর সারাক্ষণ দুনিয়াকে জানিয়ে যাচ্ছি। আমরা দিনের বেশিরভাগ সময়টাই সোশ্যাল মিডিয়ায় কাটাই। নানা ভঙ্গিমায় নিজেদের ছবি, কী করছি তার ছবি, কী পরছি তার ছবি, এমনকি খাবারের ছবিও তুলে পোস্ট করে দিই। আর স্টেটাস বা ছবির পোস্টের সঙ্গে সঙ্গে হুড়মুড়িয়ে পড়তে থাকে লাইক কমেন্ট। লাইক কমেন্টের হার দেখেই আমরা আন্দাজ করি যে, সোশ্যাল মিডিয়ায় আমরা কতটা জনপ্রিয়। কিন্তু সত্যিই আপনি সোশ্যাল মিডিয়ায় ঠিক কতটা জনপ্রিয়, সেটা বুঝবেন কীভাবে? এমন অনেক মানুষ আছেন, যাঁরা সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেদেরকে অন্যান্যদের থেকে বেশি জনপ্রিয় মনে করেন। কিন্তু কীভাবে বুঝবেন সোশ্যাল মিডিয়ায় আপনার চাহিদাটা ঠিক কতটা? সমীক্ষা বলছে, মনে করুন আপনি কোনও কিছু পোস্ট করলেন, সঙ্গে সঙ্গে যদি বিপুল সংখ্যক মানুষ শুধু লাইক বা কমেন্ট নয়, সেই পোস্টটি শেয়ার করেন, বা আপনার ফলোয়ার্সের সংখ্যা প্রচুর হয়, তাহলেই বুঝবেন সোশ্যাল মিডিয়ায় আপনার চাহিদা রয়েছে। এছাড়া যদি আপনি দেখেন যে, যখন আপনি অনলাইন থাকেন, তখন পরিচিত-অপরিচিত প্রচুর মানুষ আপনার সঙ্গে ক

এবার বাংলা থেকে ৪-৫ জন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী হতে পারেন বলে খবর।

কে কে মন্ত্রী হতে পারেন? বিজেপি সূত্রের খবর, দিলীপ ঘোষ, জয়ন্ত রায়, বাবুল সুপ্রিয়, সুভাষ সরকার ও লকেট চট্টোপাধ্যায় মন্ত্রিত্বের দৌড়ে এগিয়ে। তবে তাত্পর্যপূর্ণ দিলীপ ঘোষের জয়। মাত্র ৪-৫ বছরের রাজনৈতিক জীবন বিজেপি সভাপতির। এর মধ্যে প্রথমবার লড়েই বিধানসভা ভোটে জিতেছেন। লোকসভা ভোটে জিত হাসিল করলেন দিলীপ। এবার কেন্দ্রীয় মন্ত্রীও হতে চলেছে বিজেপির রাজ্য সভাপতি।    

রাজা রামমোহন রায় জীবনী সংক্ষেপ

সত্যকে স্বীকার করে রামমোহন তাঁহার দেশবাসীর নিকটে তখন যে নিন্দা ও অসম্মান পেয়েছিলেন, সেই নিন্দা ও অপমানই তাঁর মহত্ত্ব বিশেষ ভাবে প্রকাশ করে। তিনি যে নিন্দা লাভ করেছিলেন সেই নিন্দাই তাঁর গৌরবের মুকুট।”-রবীন্দ্রনাথ। রাজা রামমোহন রায় (মে ২২, ১৭৭৪ – সেপ্টেম্বর ২৭, ১৮৩৩)ফরাসি বিপ্লবের ঝড়ের মুখে ভারত বর্ষে তাঁর জন্ম। ভারতের হুগলী জেলার অন্তর্গত খানাকুল-কৃষ্ণ নগরের কাছে রাধানগর গ্রামে রাজা রামমোহন রায় জন্মগ্রহণ করেন। পিতা-রামকান্ত রায়, মাতা-তারিণী দেবী। রামমোহনের পূর্বপুরুষ রাজ সরকারের কাজ করে ‘রায়রায়ান’ উপাধি লাভ করে। তবে তাদের কৌলিক উপাধি ‘বন্দ্যোপাধ্যায়’। পিতা রামকান্ত ও তারিণী দেবী দুইজনই ধর্মপ্রাণ মানুষ ছিলেন। রামাকান্ত শেষ জীবনে বৈষ্ণব হোন এবং হরিনাম করে জীবনের শেষ দিনগুলো অতিবাহিত করেন। অন্যদিকে তারিণী দেবী’তো কোর্টে রামমোহনের বিরুদ্ধে মামলা-ই করে বসেন! বিচারের সময় সগর্বে উচ্চারণ করেছিলেন- ধর্মত্যাগী পুত্রের মস্তক যদি এখানে ছিন্ন করা হয় তাহলে আমি পুণ্য কাজ বলে মনে করব। ছেলে বিধর্মী, তাই পৈতৃক সম্পত্তির অধিকারী যেন না হয় তার জন্যে তিনি মামলা করেন। রামমোহন প্রথমে মায়ের বিরুদ্ধে ম

মাধ্যমিকে টপার দের তো অনেক প্রশংসা হলো এবার ১১বছরের সাইফার কথা জানুন

প্রতিভা অনেকেরই থাকে, কিন্তু সইফা যেন সেই প্রতিভাবানদের মধ্যেও বিরলতম। এই বার মাধ্যমিকে  ১১বছরের সইফা উর্ত্তীর্ণ হলো নিজ মেধার জোরে।তার বাড়ি হাওড়া আমতার                        মাত্র ৬ বছরের মধ্যেই মাধ্যমিকের সমস্ত বই সে শেষ করে দিয়েছিল।কিন্তু বোর্ড এত কম বয়েস হওয়ার কারনে তাকে পরীক্ষায় বসতে দিতে রাজি হয়নি। অবশেষে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দ্বারস্থ হয় সইফার পরিবার। এবং এ বছর সে পরীক্ষায় বসার সুযোগ পায়। উল্লেখযোগ্য বিষয় হল, সইফা কোনও স্কুলে পড়াশোনা করেনি। আশ্চর্য করার মতো বিষয় হল, মাত্র দুবছর বয়সেই ইংরেজি বাংলা কাগজ পুরোটা পড়ে তর্জমা করতে পারত সইফা।

আপনার শিশু কন্যা কে সুরক্ষিত রাখুন

কিছু পদক্ষেপের তালিকা দেওয়া হলো আপনার শিশুকে শিক্ষা দিতে পারেন- ১. আপনার শিশুকে কারো কোলে বসতে দিবেন না। ২. সন্তানের বয়স দু’বছরের বেশী হলেই তার সামনে আর আপনি কাপড়চোপড় পাল্টাবেন না। ৩. প্রাপ্ত বয়স্ক কেউ আপনার শিশুকে উদ্দেশ্য করে বলছে: ‘আমার বৌ’, ‘আমার স্বামী’- এটা অ্যালাউ করবেন না। ৪. আপনার শিশু যখন বলছে সে খেলতে যাচ্ছে, কোন্ ধরণের খেলা সে খেলছে সেদিকে লক্ষ্য রাখুন, উঠতি বয়সি বাচ্চাদের মধ্যে অ্যাবিউজিং প্রবণতা পাওয়া যাচ্ছে। ৫. স্বাচ্ছন্দবোধ করছে না এমন কারো সাথে কোথাও যেতে আপনার শিশুকে জোরাজুরি করবেন না। পাশাপাশি লক্ষ্য রাখুন, আপনার শিশু বিশেষ কোন প্রাপ্ত বয়স্কের ভক্ত হয়ে উঠেছে কিনা। ৬. দারুণ প্রাণচ্ছল কোন শিশু হঠাৎ নির্জিব হয়ে গেলে, তাকে প্রশ্ন করুণ। তার মনের অবস্থাটা পড়তে চেষ্টা করুণ। ৭. বয়:সন্ধি পেরোচ্ছে এমন বাচ্চাকে যৌনমূল্যবোধ সম্পর্কে শিক্ষা দিন। আপনি যদি এ কাজ না করেন, তবে সমাজ তাকে ভুল টা শিখিয়ে দেবে। ৮. কোন ছবি, কার্টুন ইত্যাদি বাচ্চাদের জন্য আনলে আগে তা নিজে দেখুন। কোন বই সম্পর্কে নিশ্চিত হয়ে তবেই তা কোমলমতি সন্তানের হাতে দিন। ৯. আপনি নিশ্চিত হন

ভিভিপ্যাট(VVPAT) কি? জানেন! না জানলে জেনে নিন

বিশ্বের সব থেকে বড় লোকতন্ত্রের  নির্বাচন ২০১৯ এ  একটি বিশেষ উদ্যোগ নিয়ে ছিলেন ভারতীয়  নির্বাচন কমিশন। এই উদ্যোগের নাম ভিভিপ্যাট ।  ইলেশনের আগে মন্ত্রিসভায় ব্রিফিং করে অর্থমন্ত্রী অরুণ জেটলি জানিয়েছেন , 2018 এর মধ্যে ১৬ লক্ষ 15000 ভিভিপ্যাট মেশিন বসানো হবে । আসুন জেনে নিই, ভিভিপ্যাট কী? এবং এই মেশিনগুলি কীভাবে কাজ করে? ভিভিপ্যাট কী?- ভোটার যাচাইযোগ্য কাগজ অডিট ট্রেল (ভিভিপ্যাট) হল এমন এক ধরনের মেশিন যা ইভিএমএস-এর সঙ্গে জোড়া হয় । এর সুবিধা এই  যে, যখন কোন ব্যক্তি এভিএম ব্যবহার করে তাদের ভোট দেন়, এই মেশিনে তিনি যে প্রার্থীর নাম ভোট দিয়েছেন তার নামও এবং পার্টির প্রতিক চিহ্ন তিনি দেখতে পারেন। কেন লাগানো হয়েছে এই মেশিনঃ- বিগত বিধানসভা নির্বাচনে বিজেপির জয়ের পর পরস্পরবিরোধী দল ইভিএম-এ কারচুপির অভিযোগ এনে নির্বাচন আয়োগের কাছে ইভিএম - এর বদলে ব্যালট পেপারে দ্বারা দ্বিতীয় বার ভোট করানোর দাবি করেছিলেন। এর ফলে এই মেশিন ব্যবহার করা হয়েছে বলে ধারণা করা হয় ।  ভিভিপ্যাট মেশিনের অধীনে ভোটার ভিভিলি সাত সেকেন্ডের জন্য দেখতে পাবেন, আপনি যাকে ভোট দিয়েছেন তা ত

ভোটের কালি কি এবং তা আঙুলে লাগালে কালি উঠে যায় না কেন?

ভোটের কালি কি? মাইসাের পেইন্টস অ্যান্ড বার্ণিশ লিমিটেড  এই কালি বাজারে পাওয়া যায় না । এটা তৈরি করে মাইসোরের। একটি কোম্পানি - মাইসাের পেইন্টস অ্যান্ড বার্ণিশ লিমিটেড । কালি প্রস্তুতির সমস্ত ফর্মুলাই খুব গােপনীয়। এমনকি কোম্পানির দু - একজন ছাড়া বাকি কর্মচারীদের কাছেও গােপন থাকে । পুরাে ফর্মুলাটা ।  যতদূর জানা যায় এই কালির মূল উপাদান সিলভার নাইট্রেট । যা আমাদের ত্বকের লবণের সাথে বিক্রিয়া । করে ক্লোরাইডের অধঃক্ষেপ ফেলে। যা ত্বকের সাথে লেগে যায়। পাকাপাকি ভাবে। এই কালি কতটা স্থায়ী হবে তা নির্ভর করে। কালিতে সিলভার নাইট্রেটের পরিমানের উপরে। আর থাকে কিছু অ্যালকোহল যা কালিকে তাড়াতাড়ি শুকাতে সাহায্য করে ।  অতিবেগুনি রশ্মির সংস্পর্শে কালচে বর্ণ ধারণ করে এই কালি ।

আবার একবার মোদী সরকার নাকি অন্য কেউ? জানতে দেখুন EXIT POLL

সপ্তম দফা ভোটের মাধ্যমে বিশ্বের সব থেকে বড় গনতন্ত্রে নির্বচন প্রনালি শেষ হলো আর আগামী পাঁচ বছর বিশ্বের সব থেকে বড় লোক তন্তে  কে করবে রাজত্ব কার মাথায় বসবে রাজমুকুট!  তার উপর সব নিউজ চ্যানেল তাদের অনুমান নিয়ে টিভির স্কিনে হাজির। 90 কোটি ভোটার দের মনের কথা এখন  আপনারা এক্সিট পোল এর মাধ্যমে জানতে পারবেন। ভোট শেষ হতেই ভারতের বিভিন্ন মিডিয়া চ্যানেল দ্বারা যে এক্সিট পোল আপনাদের সামনে উপস্থাপিত করা হয়েছে তা 100% সঠিক হবে এ কথা তো বলা যায় না। তবুও এই অনুমানের দ্বারা আগামী পাঁচ বছর কোন সরকার ভারতে রাজ করবে সে বিষয়ে অনুমান করা যায়। এখনো পর্যন্ত যে এক্সিট পোল সার্ভে সমস্ত মিডিয়া চ্যানেলে দেখানো হচ্ছে তাতে একটা কথা স্পষ্ট ভারতীয় জনতা পার্টি আবার তার সরকার গঠনে সক্ষম হবে এবং প্রাদেশিক পার্টিগুলো এই ইলেকশনে তাদের ওনেক বড় ভুমিকা রাখতে চলেছে। মিডিয়া রিপোর্ট অনুসারে ৫৪২টি সীটের মধ্যে NDA ২৮৭ UPA- ১২৮ Others-127।। ©UROCHITHI MEDIA 2019

এডলফ হিটলারের জীবনের শেষ সময়

ফরাসী ফরেনসিক বিশেষজ্ঞ ফিলিপ শার্লিয়ে বলছেন দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের শেষ দিকে ১৯৪৫ সালের ২৯শে এপ্রিল বার্লিনে মার্টির নিচের বাংকারের ভেতর এডলফ হিটলার তার প্রেমিকা ইভা ব্রাউন কে বিবাহ করেন। এবং ৩০শে এপ্রিল তারা দুজনেই আত্মহত্যা করেন।ইভা সায়ানাইড বিষ পান করেন, আর হিটলার নিজের মাথায় গুলি করেন। তখন রুশ সৈন্যরা বার্লিন শহরের কাছাকাছি ঢুকে পড়েছে, এবং নাৎসী শাসকদের পতন নিশ্চিত হয়ে গেছে।এমন টা জানা জায় গবেষনা থেকে হিটলারের মৃতদেহ জার্মান সৈন্যরাই বাংকার থেকে বের করে  চ্যান্সেলরির বাগানে একটি গর্তে ফেলে পেট্রোল ঢেলে আগুনে পুড়িয়ে ফেলে।  কিন্তু তার মৃতদেহের কিছু অংশ রুশরা উদ্ধার করে এবং তা মস্কোয় নিয়ে যায়। ফরাসী বৈজ্ঞানিকরা বলছেন হিটলারের মাথার খুলির বাম দিকে একটি গর্ত দেখা গেছে - যা সম্ভবত গুলির আঘাতে সৃষ্ট। এ ছাড়া হিটলারের বাঁধানো দাঁতের ওপর পরীক্ষা চালিয়ে তারা নীলাভ আস্তরণ দেখতে পেয়েছেন তারা - যা সম্ভবত ধাতব দাঁতের সাথে সায়ানাইডের বিক্রিয়ার ফলে সৃষ্টি হয়েছে। এর থেকে প্রমানিত হয় তিনিও বিষ পান করে ছিলেন। হিটলারের মৃত্যুর পরদিন ১লা মে জার্মান রেডিওতে খবরটি ঘোষণা করা হয়।

আসছে নতুন প্রযুক্তি - 'প্লেয়ার লোড ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম'

ভারতীয় ক্রিকেটারদের ফিটনেস ঠিক রাখার জন্য এবার নতুন নিয়ম চালু করছে বোর্ড। তাই এবার আনা হচ্ছে জিপিএস প্রযুতি যা তাদের শারিরীক ক্ষমতা নির্ধারণ করতে সাহায্য করবে। ভারতীয় দলই এই প্রযুক্তি প্রথম ব্যবহার করবে। এই প্রযুক্তির নাম 'প্লেয়ার লোড ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম'। এর সাহায্যে শারীরিক ক্ষমতা গতি, দূরত্ব, কাজের পরিমাণ ইত্যাদি মাপা যাবে। স্ট্যাটস্পোর্টস নামক এক সংস্থার থেকে এই প্রযুক্তি কিনেছে বিসিসিআই। ©উড়োচিঠি মিডিয়া ১৯/০৫/২০১৯

প্রকাশিত হলো ICC-র ধারা ভাষ্যকারের তালিকা

আই সি সি প্রকাশ করলো তাদের ধারাভাষ্যকারের তালিকা। চলতি বিশ্বকাপে(২০১৯) ভারত থেকে তিনজন কে বেছে নিয়েছে তারা তার মধ্য রয়েছেন বাংলা তথা ভারতের গর্ব সৌরভ গাঙ্গুলী। তার অসাধারন ধারা বিবরনী বিশ্লেষন আমাদের সকলের মন জয় করে নিয়েছে। দাদা ছাড়া ক্রিকেট অসম্পূর্ণ, তাই দাদা আমরা এবারও দেখতে পাবো। বাঙালী দর্শক গনের মনোবাসনা পূর্ণ হলো। এছাড়াও ভারতের হয়ে আরও দু-জন থাকছেন -হর্ষ ভোগলে ও সঞ্জয় মঞ্জরেকর, ধারাভাষ্যকারদের তালিকা- 1.নাসের হুসেন, 2.মাইকেল ক্লার্ক, 3.ইয়ান বিশপ, 4.সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়, 5.রামিজ রাজা, 6.আতাহার আলি খান, 7.ওয়াসিম আক্রম, 8.সঞ্জয় মঞ্জরেকর, 9.কুমার সাঙ্গাকারা, 10.ইশা গুহ, 11.মেলানি জোনস, 12.অ্যালিসন মিচেল, 13.মাইকেল আথারটন, 14.ব্রেন্ডন ম্যাকুলাম, 15.গ্রেম স্মিথ, 16.শন পোলক, 17.মাইকেল স্লেটার, 18.মার্ক নিকোলাস, 19.মাইকেল হোল্ডিং, 20.পমি বাঙ্গওয়া, 21.সাইমন ডুল, 22.ইয়ান স্মিথ 23.ইয়ান ওয়ার্ড 24.হর্ষ ভোগলে ©উড়োচিঠি

JUST USE YOUR FINGERPRINT: WITHDRAWAL MONEY

ভারতে এই প্রথমবার আসতে চলেছে জনতা সোলার এটিএম যায় ব্যবহার সবাই করতে পারবেন শুধু প্রয়োজন আপনার ব্যাঙ্ক এর সাথে আধার কার্ড লিঙ্ক। আপনার আঙুলের ছাপেই উঠে আসবে টাকা আপনাকে এটিএম কার্ড আর কাছে রাখতে হবে না। এই এটিএম এর সুবিধা এটি বিদ্যুৎ বিহীন ভাবে চলতে সক্ষম। তাই বিদ্যুৎ বিভ্রাটেও সমস্যায় পড়তে হবে না জনসাধারন কে।

জনপ্রিয় সাপ লুডো খেলা আবিষ্কারের কাহিনী

সাপ-লুডোর উৎস সন্ধানে – ●নৃসিংহপ্রসাদ ভাদুড়ী ১৯৭৭ সালে দীপক সিংখাদা নামের এক যুবক শিকাগো শহরের ন্যাচারাল হিস্ট্রি মিউজিয়ামে বসে নেপাল এবং তিব্বতের বিভিন্ন ছবির সংগ্রহ তালিকা প্রস্তুত করছিলেন। এ সময় মিউজিয়ামের এক কোনে পড়ে থাকা এক অদ্ভুত ছবির ওপর তার দৃষ্টি চলে যায়। জাদুঘরের রেজিস্টারে ছবিটি নিয়ে শুধু বলা হয়েছে, ‘রিলিজিয়াস ওয়ার্ক’। ছবিটি এক ভারতীয় আর্ট ডিলারের কাছ থেকে সংগ্রহ করা হয়েছিল বলে জানা যায়। ছবিটি দেখে দীপক বেশ অবাকই হয়। কারণ ছবির মধ্যে ব্রহ্মা, বিষ্ণু ও মহাদেবের উপস্থিতি। আর জাদুঘরে এ ধরনের বিষয় নিয়ে আর কোন ছবিই চোখে পড়েনি। নানা পুথিপত্র পড়ে দীপকের কাছে বিষয়টি কেবল ধর্মীয় বিষয় বলে মনে হলো না, কেবলই তার মনে হতে লাগলো এর সাথে অন্য কোনো বিষয় জড়িয়ে আছে। তিনি বুঝতে পারলেন, ছবিটি উত্তর ভারত থেকে সংগ্রহ করা হলেও এর মূল লুকিয়ে আছে নেপালে। তার এক পরিচিত অধ্যাপক দীপককে জানালেন, এ ধরণের একটি ছবি তিনি নেপালের জাদুঘরে দেখেছেন। এই ছবির রহস্য উন্মোচনের জন্য দীপক রওনা হলেন নেপালে। নেপালে পৌঁছেই উপস্থিত হলেন নেপালের ন্যাশনাল মিউজিয়ামে। মিউজিয়ামের রেজিস্টার ঘাঁটতে শুরু করলেন যদি

অক্ষয় তৃতীয়ার তাৎপর্য

এই শুভদিনে জন্ম নিয়েছিলেন বিষ্ণুর ষষ্ঠ অবতার পরশুরাম। বেদব্যাস এই দিনে মহাভারত রচনা আরম্ভ করেন। এদিনই সত্য যুগ শেষ হয়ে ত্রেতাযুগের সূচনা হয়। এদিনই রাজা ভগীরথ গঙ্গা দেবীকে মর্ত্যে নিয়ে এসেছিলেন। এদিনই কুবেরের তপস্যায় তুষ্ট হয়ে মহাদেব তাঁকে অতুল ঐশ্বর্য প্রদান করেন। এদিনই কুবেরের লক্ষ্মী লাভ হয়েছিল বলে এদিন বৈভব-লক্ষ্মীর পূজা করা হয়। এদিন থেকেই পুরীধামে জগন্নাথদেবের রথযাত্রাউপলক্ষে রথ নির্মাণ শুরু হয়। কেদার-বদ্রী-গঙ্গোত্রী-যমুনোত্রীর যে মন্দির ছয়মাস বন্ধ থাকে এইদিনেই তার দ্বার উদঘাটন হয়। দ্বার খুললেই দেখা যায় সেই অক্ষয়দীপ যা ছয়মাস আগে জ্বালিয়ে আসা হয়েছিল। অক্ষয় শব্দের অর্থ হল যা ক্ষয়প্রাপ্ত হয় না। বৈদিক বিশ্বাসানুসারে, এই পবিত্র তিথিতে কোন শুভকার্য সম্পন্ন হলে তা অনন্তকাল অক্ষয় হয়ে থাকে। 

নেপোলিয়ন সম্পর্কে কিছু তথ্য জেনে রাখুন

আপনি জানেন কি নেপোলিয়ান ঘোড়ার উপর বসে ঘুমাতে পারতেন। একবার তিনি এক জ্যোতিষি কে হাত দেখাতে গিয়ে ছিলেন তাকে সেই।জ্যোতিষি বলেছিল আপনার ভাগ্য রেখা টি যদি এই ভাবে না গিয়ে সোজা যেতো তাহলে আপনি ফ্রাস্নের অধিপতী হতেন তিনি তখন নিজের ছুরি বারকরে নিজের হাত কেটে রেখা তৈরী করে ছিলেন এবং বলে ছিলেন ‘এবার কি আমি সম্রাট হওয়ার যোগ্য?' নেপোলিয়ানের স্ত্রী যোসেফাইন অপরূপ সুন্দরী ছিলেন, নেপোলিয়ান যখন তাকে বিবাহ করেন তখন তার স্ত্রীর ৭বছরের একটি পুত্র সন্তান ছিল।নেপোলিয়ান প্রথম সম্রাট যিনি সব কিছুই সম্ভব ভলে দাবী করতেন। তিনি মহিলা দের সন্তান জন্ম দেওয়ার ম্যাশিন ছাড়া আর কিছুই মনে করতেন না (Women are nothing but machines for producing children.)। তিনি ঘোড়ার লোম দিয়ে টুথব্রাশ তৈরী করে ব্যবহার করতেন।নেপোলিয়নের সংবিধানের মূলমন্ত্র ছিল “কর্তৃত্ব উপর তলার আর আস্থা নিচু তলার”। 

হিন্দ স্বরাজ-এর তথ্য

●হিন্দ স্বরাজ-মোহন দাস করম চাঁদ গান্ধী মূল বিষয়বস্তুর কিছু অংশ তুলে ধরছি। হিন্দ স্বরাজ ১৯০৯ সালের লেখা একটি সংক্ষিপ্ত গ্রন্থ যেখানে কথোপকথন হচ্ছে এক সম্পাদক এবং পাঠকের মধ্যে কুড়ি টি অধ্যায়ে বর্ণিত এই বইটিতে গান্ধীর আলোচ্য বিষয় গুলি ছিল পশ্চিমী সভ্যতার ভারতের ঔপনিবেশিক শাসন ভারতীয় সভ্যতা ও সংস্কৃতি এবং তার গুণাবলী তৎকালীন ভারতীয় জাতীয়তাবাদী রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক সংকট।। হিন্দ স্বরাজ গ্রন্থের ঐতিহাসিক পটভূমি ছিল একদিকে নরমপন্থী জাতীয়তাবাদীদের সঙ্গে ভারতীয় জনসাধারণের প্রবল বৈপরীত্য অন্যদিকে ভারতীয় শিক্ষিত মধ্যবিত্ত সম্প্রদায়ের পশ্চিমী সন্ত্রাসবাদি ভাবাদর্শের প্রতি আকর্ষণ নরমপন্থীরা ১৯০৭ সালের মধ্যে ভারতীয় রাজনীতিতে কোণঠাসা হয়ে পড়ে অথচ তারা চরমপন্থী তথা সন্ত্রাসবাদীদের সঙ্গে কোন রাজনৈতিক আলাপ আলোচনায় বসতে চায় নি(অমলেশ ত্রিপাঠী-চরমপন্থি পর্ব)।।  ইংল্যান্ডে গিয়ে বিংশ শতাব্দীর গোড়ায় গান্ধী ভারতের সন্ত্রাসবাদি যুবাদের সঙ্গে যোগাযোগ করে জানতে পারে যে তাদের রাজনৈতিক উদ্দেশ্য সাধনের উপায় ব্যর্থতার কারণ।। গান্ধী হিন্দ স্বরাজ গ্রন্থের প্রথমেই বলেছে যে ভারতীয়দের প

রাশিফল অনুযায়ী দেখে নিন আপনার ভাগ্য

আজকের রাশিফল মেষ:- রাজনৈতিক নেতাদের ব্যাপারে সতর্ক থাকুন বৃষ:- মামলায় জড়িত হওয়ার সম্ভাবনা মিথুন:- বুদ্ধি ভ্রম কর্কট:- বিষন্নতা ভাব সিংহ- আর্থিক কষ্ট কন্যা:- অপত্য স্নেহ তুলা:- ব্যবসায় মন্দা বৃশ্চিক:- সংঘর্ষে ক্ষতি ধনু:- অবৈধ কার্যকলাপ মকর:- পরিতাপ কুম্ভ:- অর্থ প্রাপ্তি মীন:- সৎ সঙ্গে আনন্দ লাভ ০৩ /০৬/২০১৯ ©উড়োচিঠি

DARK WEB

ইন্টারনেটের তিন টি ভাগ, আমরা যে/যার মাধ্যমে  ইন্টারনেটের টি ব্যাবহার করি এবং Browse করি সেটি হলো Surface web এর মধ্যে নেটের ৪-১৬%থাকে(গুগল/উইকি/ফেসবুক/ব্লগ/টুইটার/youtube)ইত্যাদি থাকে।এবং এই টুকুর মধ্যেই ৩.৫ trillion web page আছে যা আমরা access করি।এর পর থাকে Deep web এর মধ্যে থাকে net banking/research/medical laboratory test results/private document/ যা ব্যাবহার করে Banking site এবং নানা সরকারি বিভাগ এই লিঙ্ক বা সাইট গুলি শুধু মাত্র vpn এর মাধ্যমেই খোলা যায় এগুলি প্রাইভেট পার্টে থাকে এর ই একটি অংশ  যা Dark web নামে পরিচিত এর মধ্যেই নেট জগৎ এর ৮৬% আবদ্ধ প্রথমত বলে রাখি এটি ব্যবহার করে Black Hacker/আর্মস ব্যবসায়ী/ড্রাগস ব্যবসায়ী /চাইল্ড, adult porn  ইত্যাদি নানা রকম অসামাজিক কাজে যুক্ত ব্যক্তি রা, এইসব সাইট গুলি থেকে আপনার ব্যাঙ্কের তথ্য চুরি করা হয়/এছাড়াও আছে ব্লাক মার্কেট যে কোনো জিনিস বিনা tax এ আপনি পেতে পারেন,/খুনের সুপারি দেওয়া/কোনো কোম্পানির তথ্য চুরি করা/এবং আপনি social media/ আপনার ফোনে যে তথ্য গুলি private locker এ রাখেন সেগুলিও চুরি এই Dark web এর মাধ্যমে।এগুলি সম্ভব হয় কা