Skip to main content

নেপোলিয়ন সম্পর্কে কিছু তথ্য জেনে রাখুন




আপনি জানেন কি নেপোলিয়ান ঘোড়ার উপর বসে ঘুমাতে পারতেন। একবার তিনি এক জ্যোতিষি কে হাত দেখাতে গিয়ে ছিলেন তাকে সেই।জ্যোতিষি বলেছিল আপনার ভাগ্য রেখা টি যদি এই ভাবে না গিয়ে সোজা যেতো তাহলে আপনি ফ্রাস্নের অধিপতী হতেন তিনি তখন নিজের ছুরি বারকরে নিজের হাত কেটে রেখা তৈরী করে ছিলেন এবং বলে ছিলেন ‘এবার কি আমি সম্রাট হওয়ার যোগ্য?' নেপোলিয়ানের স্ত্রী যোসেফাইন অপরূপ সুন্দরী ছিলেন, নেপোলিয়ান যখন তাকে বিবাহ করেন তখন তার স্ত্রীর ৭বছরের একটি পুত্র সন্তান ছিল।নেপোলিয়ান প্রথম সম্রাট যিনি সব কিছুই সম্ভব ভলে দাবী করতেন। তিনি মহিলা দের সন্তান জন্ম দেওয়ার ম্যাশিন ছাড়া আর কিছুই মনে করতেন না (Women are nothing but machines for producing children.)। তিনি ঘোড়ার লোম দিয়ে টুথব্রাশ তৈরী করে ব্যবহার করতেন।নেপোলিয়নের সংবিধানের মূলমন্ত্র ছিল “কর্তৃত্ব উপর তলার আর আস্থা নিচু তলার”। 

Comments

Popular posts from this blog

খোরমা খেজুরের খাওয়ার গুণ ও উপকার

খোরমা খেজুর ইরান,ইরাক সৌদি আরব এবং পাকিস্তানে হয়ে থাকে। খোরমা খেজুর পষ্টিকর ও যৌনশক্তি বর্দ্ধক। খোরমা খেজুরে রয়েছে প্রচুর ক্যালোরি ও  খাদ্যগুণ যেমন - ভিটামিন-বি,-সি, আয়রন এবং প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম ও ক্যালসিয়াম, অ্যামিনো অ্যাসিড, ভিটামিন-কে। ★★★ খেজুর সেবনে যৌবন বা তারুণ্য ধরে রাখে এবং যৌন উত্তেজনা বৃদ্ধি ও ঘনত্ব বাড়ায়। ইউনানি শাস্ত্রে অধিকাংশ শক্তিবর্ধক হালুয়া তৈরিতে খোরমা খেজুরের ব্যবহার অনস্বীকার্য। ★★★ খেজুর হৃদপিণ্ডকে সুস্থ্য সবল রাখে এবং রক্তচাপের জন্য খুবই উপকারী। খেজুরে থাকা উচ্চ মাত্রার ভিটামিন-বি’ নার্ভকে শান্ত করে রক্তচাপ কমাতে সহায়তা করে৷ এটি ভালো ঘুম হতে সহায়তা করে৷ ★★★ খেজুর শারীরিক শক্তি যোগাতে বিশেষ ভূমিকা রাখে। শুকনো খেজুরের শতকরা ৮০ ভাগই চিনি যা সরাসরি রক্তে চলে যায়, তাই শুকনো খেজুরকে মরুভূমির গ্লুকোজ বলা হয়ে থাকে৷ ★★★ খেজুরে আছে অ্যামিনো অ্যাসিড ও ট্রিপটোফেন, যেটি সিরোটোনিন হরমোন তৈরিতে খুবই গুরুত্বপূর্ণ যা মনে আনন্দের অনুভূতি ছড়িয়ে দিয়ে মনকে সতেজ রাখে। ★★★ খেজুর রুচি বাড়াতে খেজুরের কোন তুলনা হয় না। অনেক শিশুরা তেমন একটা খেত

অভিযুক্ত ধর্ষকদের বেছে-বেছে খুন করতেন বাংলাদেশের সিরিয়াল কিলার ‘হারকিউলিস’

 রাস্তার ধারে পড়ে আছে একটি মৃতদেহ। মাথায় গুলি করে হত্যা করা হয়েছে তাকে। এতে আশ্চর্য হওয়ার কিছু নেই। কিন্তু আশ্চর্যের বিষয় হল, মৃতদেহের গলার সুতো দিয়ে বাঁধা একটি চিরকুট। আর তাতে লেখা, “আমি পিরজপুর ভাণ্ডারিয়ার মাদ্রাসা ছাত্রীর ধর্ষক রাকিব। ধর্ষকের পরিণতি এটাই। ধর্ষকরা সাবধান।” নিচে নাম লেখা, ‘হারকিউলিস’।  কী ভাবছেন? কোনো পাল্প ফিকশনের পাতা থেকে তুলে আনা কোনো কাহিনি এটা? না একদমই তা নয়। এই গল্পের মতো ঘটনাই ঘটেছে বছর দেড়েক আগে। বাংলাদেশে ঝালাকাঠি জেলায় সত্যিই খুঁজে পাওয়া গিয়েছিল এমন একটি দেহ। একটা নয়, দুসপ্তাহের মধ্যে তিনটি এমন মৃতদেহের সন্ধান পেয়েছিল পুলিশ। আর প্রতি ক্ষেত্রেই মৃতব্যক্তি ধর্ষণের দায়ে অভিযুক্ত। ২০১৯ সালে ১৪ জানুয়ারি রাজধানী ঢাকা শহরের এক মাদ্রাসা ছাত্রীকে গণধর্ষণ করে হত্যা করা হয়। ঘটনায় মূল অভিযুক্তদের একজন রাকিব। সে ঢাকার একটি আইন-কলেজের ছাত্র ছিল। কিন্তু ঘটনার পর থেকেই পুলিশ আর তার সন্ধান পায়নি। অন্যজনের নাম সজল। কিন্তু ২২ জানুয়ারি হঠাৎ আর সজলের কোনো হদিশ পাওয়া যায় না। ২৪ জানুয়ারি সকালে সজলের মৃতদেহ পাওয়া যায় রাস্তার ধারে। একইভাবে মাথায় গুলি করে হত্যা করা হয়েছে তাকে। আর গ

১২ বছর ধরে জমানো ৩৫ কেজি কয়েন দিয়ে মাকে ফ্রিজ কিনে দিল যুবক

এক, দুই, পাঁচ ও দশ টাকার কয়েন জমানো শুরু হয়েছিল ১২ বছর আগে। ১৭ বছরের যুবক রাম সিং চেয়েছিল, জন্মদিনে মাকে একখানা বড়সড় রেফ্রিজেরেটর উপহার দেবে। যেমন ভাবনা তেমন কাজ। ১২ বছর ধরে সে টাকা জমাচ্ছে। ২০০৭ সাল থেকে আজ পর্যন্ত রাম সিং জমিয়েছে ৩৫ কেজি কয়েন। আর সেই ৩৫ কেজি কয়েন নিয়ে রাম সিং সোজা হাজির হয় রেফ্রেজেরেটর-এর দোকানে। আর সেদিনই রাম সিং খবরের কাগজে বিজ্ঞাপন দেখেন, একটি সংস্থার রেফ্রিজেরটরে ছাড় দেওয়া হচ্ছে। তাই আর দেরি করেনি রাম সিং। সোজা হাজির হয় দোকানে। ১৩ হাজার পাঁচশো টাকা নিয়ে শোরুমে হাজির হন রাম সিং। কিন্তু পুরো টাকাটাই শোরুম মালিককে তিনি দেন কয়েনে। প্রথমে শোরুম মালিক ব্যাপারটা বুঝতে পারেননি। পরে তিনি রাম সিংয়ের সঙ্গে কথা বলে ঘটনাটা জানতে পারেন। ২০০৭ সালে রাম সিংয়ের বয়স ছিল পাঁচ বছর। সেই সময় থেকে মায়ের জন্মদিনে উপহার দেওয়ার জন্য অল্প অল্প করে টাকা জমাতে শুরু করে রাম সিং। এভাবেই প্রায় ১২ বছর ধরে প্রতিদিন অল্প অল্প করে কয়েন জমাতে থাকে সে। ১২ বছর পর মোট কয়েনের ওজন গিয়ে দাঁড়ায় ৩৫ কেজিতে। তার পরেই ফ্রিজ কেনার সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলে রাম সিং। মায়ের জন্মদিনেই সমস্ত কয়েন নিয়ে