নোবেল পাওয়ার একবছর আগে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ইংল্যান্ড ভ্রমণ কালে গীতাঞ্জলির পাণ্ডুলিপি লন্ডন টিউব রেলে (মেট্রোরেলে) হারিয়ে ফেলেছিলেন।
অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বন্ধু উইলিয়াম রথেনস্টাইন ১৯১০-১৯১১ সালে জোড়াসাঁকো তে আসেন। পরবর্তী কালে রবি ঠাকুরের সঙ্গে রথেন্সটাইনের যোগাযোগ বাড়লে , রথেন্সটাইন বার বার বিশ্বকবির কাছে বিভিন্ন গল্পের , কবিতার ইংরেজি পাণ্ডুলিপি চেয়ে পাঠান এবং অনেক বার কবি কে লন্ডনে আসতে অনুরোধ করেন।
১৯১২ সালের মে মাসে রবি ঠাকুর ইংল্যান্ড যাওয়ার জন্য মন স্থির করেন ।
১৫ই জুন ১৯১২ সালে বিশ্বকবি লন্ডন যাওয়ার উদ্দেশ্যে ডোভার থেকে ট্রেনে চড়েন,
সঙ্গে ছিলেন পুত্র রথীন্দ্রনাথ , পুত্র-বধূ প্রতিমা ও বন্ধু তথা ত্রিপুরা রাজপরিবারের সদস্য সৌমেন্দ্রদেব বর্মন ।
১৬ই জুন বিশ্বকবি খেয়াল করেন গীতাঞ্জলির পাণ্ডুলিপি যে সুটকেসে নিয়ে এসেছিলেন সেটি নিখোঁজ ।
সঙ্গে ছিলেন পুত্র রথীন্দ্রনাথ , পুত্র-বধূ প্রতিমা ও বন্ধু তথা ত্রিপুরা রাজপরিবারের সদস্য সৌমেন্দ্রদেব বর্মন ।
১৬ই জুন বিশ্বকবি খেয়াল করেন গীতাঞ্জলির পাণ্ডুলিপি যে সুটকেসে নিয়ে এসেছিলেন সেটি নিখোঁজ ।
অনেক খোঁজ-খুজির পর সুটকেস না পাওয়া যাওয়ায় কবি পুত্র রথীন্দ্রনাথ যখন পুলিশে যাওয়ার জন্য প্রস্তুত হন তখন রবি ঠাকুর তাঁকে লন্ডন টিউব রেলের নিখোঁজ সামগ্রীর অফিসে যেয়ে একবার ভাগ্য পরীক্ষার কথা বলেন।
রথীন্দ্রনাথ লন্ডন টিউবরেলের অফিসে গিয়ে সৌভাগ্যক্রমে সুটকেসটা খুঁজে পান । যার ভেতরে গীতাঞ্জলির পাণ্ডুলিপি অক্ষত ছিলো।
রথীন্দ্রনাথ লন্ডন টিউবরেলের অফিসে গিয়ে সৌভাগ্যক্রমে সুটকেসটা খুঁজে পান । যার ভেতরে গীতাঞ্জলির পাণ্ডুলিপি অক্ষত ছিলো।
Comments
Post a Comment