Skip to main content

Posts

icc world cup রোহিত শর্মার ১৫টি বড় রেকর্ড

আইসিসি বিশ্বকাপ, ইন্ডিয়া বনাম এসএ: রোহিত শর্মা বিশ্বকাপের প্রথম ম্যাচে ১৫টি বড় রেকর্ড গড়েছেন, দেখুন তালিকা দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে আইসিসি বিশ্বকাপের প্রথম ম্যাচে টিম ইন্ডিয়ার ওপেনার রোহিত শর্মা নাটকীয় ইনিংস খেলে দলকে জয় পাইয়ে দেওয়ার ক্ষেত্রে অস্ত্রের ভূমিকা পালন করেন । ভারতীয় দল টসে জিতে প্রথমে বোলিং করলে 50 ওভারে ৯ 227 স্কোর করে দক্ষিণ আফ্রিকা । এরপর 47.3 ওভারে চার উইকেট হারিয়ে টার্গেট অর্জিত হয় । এই ম্যাচে ওপেনার রোহিত শর্মা ১৩টি চার ও দুটি ছক্কায় 144 বল করে 122 রান করেছেন । টার্গেটটা তাড়া করে ভারতীয় দল দুর্বল শুরু করে, আর শিখর ধবনের উইকেট হারিয়ে ১৩ রানে অলআউট হয়ে যায় কোহলি 54 স্কোর করে । তখন রোহিত শর্মা চমৎকার এক ইনিংস খেলে এবং গ্রেটার ইনিংসের সময় তাঁর নামে বেশ কিছু রেকর্ড ছিল । ১. এটি ছিল রোহিত শর্মার ওয়ানডে ক্যারিয়ারের ২৩তম সেঞ্চুরি ।  তিনি সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়কে ২২টি সেঞ্চুরির রেকর্ড ভেঙে সর্বোচ্চ ওয়ানডে শতরান করে তৃতীয় ভারতীয়  ব্যাটসম্যান হন ।  এর আগে বিরাট কোহলি (41) ও সচিন তেন্ডুলকর (49) । শতরানের রেকর্ড আছে। ২. রোহিত শর্মা অপরাজিত 122 রান

সিঁদুর পরার কারন ও গুরুত্ব

বর্তমান মেয়েদের ১টা কমন প্রশ্নঃ  শাঁখা সিঁদুর পরতে হবে কেন?  প্রথমেই বলে নেই এটা আপনাকে যে পরতেই হবে আর না পরলে যে আপনি নরকবাসী হবেন তেমন কোন ধর্মীয় বিধান আমার মতে জানা নেই। তবে কেন শাঁখা সিঁদুর আমাদের হিন্দু বিবাহিত নারীরা পরে আসছে ?? ১/আধ্যাত্মিক কারণ : শাঁখার সাদা রং- সত্ত্ব, সিঁদুরের লাল রং – রজঃ এবং লোহার কাল রং- তম গুণের প্রতীক। সংসারী লোকেরা তিনটি গুণের অধীন হয়ে সংসারধর্ম পালন করে।  ২/ সামাজিক কারণ : তিনটি জিনিস পরিধান করলে প্রথম দৃষ্টিতেই জানিয়ে দেয় ঐ রমণী একজন পুরুষের অভিভাবকত্বে আছেন। সে কারণেই অন্য পুরুষের লোভাতুর, লোলুপ দৃষ্টি প্রতিহত হয়। স্বামীর মঙ্গল চিহ্ন তো অবশ্যই।  ৩/ বৈজ্ঞানিক কারণ : রক্তের ৩টি উপাদান শাঁখায় ক্যালসিয়াম, সিঁদুরে মার্কারি বা পারদ এবং লোহায় আয়রণ আছে। রক্তের ৩টি উপাদান মায়েদের মাসিক রজঃস্রাবের সাথে বের হয়ে যায়। তিনটি জিনিস নিয়মিত পরিধানে রক্তের সে ঘাটতি পূরণে সহায়তা করে।  আর্য ঋষিগণ সনাতন ধর্মের প্রতিটি আচার অনুষ্ঠানেই বৈজ্ঞানিক প্রয়োজনীয়তাকে প্রাধান্য দিয়ে আচার বা অনুষ্ঠানের ব্যবস্থা করেছেন। লক্ষ্য করবেন -* সিঁদুর দেয়া

নির্ভরতার আরেক নাম প্রতাপচন্দ্র সারেঙ্গি

সাংসারিক জীবনে কোনওকালেই মোহ ছিল না তাঁর সন্ন্যাসী হওয়ার ইচ্ছা নিয়ে তিনি এসেছিলেন বেলুড় মঠে৷ কিন্তু মোদির মতোই তাঁকেও ফিরিয়ে দিয়েছিলেন বেলুড়ের মহারাজরা৷  ফলে আবারও স্বাভাবিক জীবনে ফিরে গিয়েছিলেন তিনি৷ কিন্তু তাও সংসার করেননি৷ মায়ের মৃত্যুর পর থেকে একজন সন্ন্যাসীর মতোই কুড়ে ঘরে দিন কাটাচ্ছ ছাপোষা প্রতাপচন্দ্র সারেঙ্গিকেই নিজ মন্ত্রিসভায় ঠাঁই দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি৷ প্রতিমন্ত্রী করলেন ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প মন্ত্রক এবং পশু, গোপালন ও মৎস্য মন্ত্রকের  অন্যান্য রাজনীতিকদের থেকে অনেকটাই আলাদা তাঁর জীবনযাত্রা৷ সম্পত্তি বলতে রয়েছে একটি কুড়ে ঘর ও একটি সাইকেল৷ আর নিজের লোক বলতে রয়েছে এলাকার ছোট বাচ্চারা৷  ২০০৯-তে বিজেপির তরফে তিনি প্রার্থী ঘোষিত হলেও, নির্বাচনে নির্দল প্রার্থী হিসাবে লড়েন তিনি৷ কারণ, দলের টিকিট নিয়ে বাসে করে বাড়ি ফেরার পথে, সেই টিকিট হারিয়ে ফেলেন প্রতাপচন্দ্র সারেঙ্গি৷ সূত্রের খবর, এই অত্যন্ত সাদামাটা স্বভাবের জন্যই সকলের বিশ্বাস ও নির্ভরতার আরেক নাম হয়ে ওঠেন প্রতাপচন্দ্র সারেঙ্গি৷ গত লোকসভা নির্বাচনেও বালাসোর থেকেই বিজেপির প্রার্থী হয়েছিলে

ক্রিকেটে নতুন নিয়ম 'লাল কার্ড'

ক্রিকেটে 'লাল কার্ড'। শুনতে অবাক লাগলেও এবার বিশ্বকাপে এমনই হবে। মাঠে অশালীন আচরণ রুখতে আইসিসি বদ্ধপরিকর। আর তাই এবার বিশ্বকাপে আম্পায়ারদের পকেটে থাকবে লাল কার্ড। কোনও ক্রিকেটারকে মাঠ থেকে বের করে দেওয়া এবং বিপক্ষকে পাঁচ রান বোনাস দেয়ার আইন চালুর পর এই প্রথম ক্রিকেট বিশ্বকাপ আয়োজিত হচ্ছে। ফলে এবার একগুচ্ছ নতুন নিয়মের সঙ্গে পরিচিত হতে হবে দর্শকদের। লেভেল ওয়ান: অকারণে আম্পায়ারের সামনে অতিরিক্ত আপিলের ভঙ্গি দেখানো। অথবা আম্পায়ারের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত মেনে না নেওয়া। প্রথমবার সতর্ক করতে পারেন আম্পায়ার। কিন্তু দ্বিতীয়বার হলে শাস্তি হিসেবে বিপক্ষকে পাঁচ রান বোনাস দেওয়া হবে। লেভেল টু: কোনও খেলোয়াড়ের দিকে ইচ্ছাকৃতভাবে বল থ্রো করা। অথবা ইচ্ছে করে কোনও ক্রিকেটারকে ধাক্কা দেওয়া বা দৌড়নোর সময় বাধা সৃষ্টি করা। শাস্তি হতে পারে একই। বিপক্ষ দল পাবে পাঁচ রান। লেভেল থ্রি: আম্পায়ারকে ভয় দেখানো। অন্য কোনও ক্রিকেটার, কর্তা বা দর্শককে আক্রমণের হুমকি দেওয়া। শাস্তি হিসাবে বিপক্ষ দল পাঁচটি পেনাল্টি রান পেতে পারে। অথবা দোষী খেলোয়াড়কে নির্দিষ্ট সংখ্যক ওভারের জন্য মাঠ থেকে বে

গীতাঞ্জলির পান্ডুলিপি হারিয়ে ফেলেছিলেন রবীন্দ্রনাথ

নোবেল পাওয়ার একবছর আগে  রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ইংল্যান্ড ভ্রমণ কালে গীতাঞ্জলির পাণ্ডুলিপি লন্ডন টিউব রেলে (মেট্রোরেলে) হারিয়ে ফেলেছিলেন। অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বন্ধু উইলিয়াম রথেনস্টাইন ১৯১০-১৯১১ সালে জোড়াসাঁকো তে আসেন। পরবর্তী কালে রবি ঠাকুরের সঙ্গে রথেন্সটাইনের যোগাযোগ বাড়লে , রথেন্সটাইন বার বার বিশ্বকবির কাছে  বিভিন্ন গল্পের , কবিতার ইংরেজি পাণ্ডুলিপি চেয়ে পাঠান এবং অনেক বার কবি কে লন্ডনে আসতে অনুরোধ করেন। ১৯১২ সালের মে মাসে রবি ঠাকুর ইংল্যান্ড যাওয়ার জন্য মন স্থির করেন । ১৫ই জুন ১৯১২ সালে বিশ্বকবি লন্ডন যাওয়ার উদ্দেশ্যে ডোভার থেকে ট্রেনে চড়েন, সঙ্গে ছিলেন পুত্র রথীন্দ্রনাথ , পুত্র-বধূ প্রতিমা ও বন্ধু তথা ত্রিপুরা রাজপরিবারের সদস্য সৌমেন্দ্রদেব বর্মন । ১৬ই জুন বিশ্বকবি  খেয়াল করেন গীতাঞ্জলির পাণ্ডুলিপি যে সুটকেসে নিয়ে এসেছিলেন সেটি নিখোঁজ । অনেক খোঁজ-খুজির পর সুটকেস না পাওয়া যাওয়ায় কবি পুত্র রথীন্দ্রনাথ যখন পুলিশে যাওয়ার জন্য প্রস্তুত হন তখন রবি ঠাকুর তাঁকে লন্ডন টিউব রেলের নিখোঁজ সামগ্রীর অফিসে যেয়ে একবার ভাগ্য পরীক্ষার কথা বলেন। রথীন্দ্রনাথ লন্ডন টিউবরেলের  অফিসে গ

মাত্র ৯০ মিনিটে নিউ ইয়র্ক থেকে লন্ডন পর্যন্ত পাড়ি দেবে জেট বিমান ।

মাত্র 90 মিনিটে নিউ ইয়র্ক থেকে লন্ডন পর্যন্ত পাড়ি দেবে হেরামিয়াস হাইপারসনিক জেট বিমান । এক মার্কিন স্টার্টআপ কোম্পানি এমন একটি বিমান তৈরির প্রস্তুতি নিয়েছেন, যার গতি হবে শব্দের  গতির চেয়ে পাঁচ গুণ বেশি । এই পরিক্ষা সফল হলে  নিউইয়র্ক ও লন্ডনে যেতে সময় লাগবে মাত্র 90 মিনিট । আটলান্টার এরোস্পেস কোম্পানি  হার্মিনস কর্পোরেশন জানিয়েছে, কোম্পানির  প্রতিষ্ঠানিক প্রতিষ্ঠাতা ও বেসরকারি বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে এই পোজেক্টে প্রয়োজনিও অর্থের অনুমতি পাওয়া গিয়েছে   । ধ্বনির গতির চেয়ে পাঁচ গুণ দ্রুত হবে এমন একটি উড়োজাহাজ প্রস্তুত করতে চলেছে উক্ত  প্রতিষ্ঠানটি । কোম্পানি এই প্রকল্পে সফল হলে তা বাণিজ্যিক এবং আন্তরীন-বিমান উড্ডয়ন বিপ্লব ঘটাবে । বর্তমানে নিউ ইয়র্ক থেকে লন্ডন যেতে সাত ঘণ্টারও বেশি সময় লাগে । হার্মিয়াসের সহপ্রতিষ্ঠাতা এবং সিইও এজে পিপলকা কোম্পানির ওয়েবসাইটে এক বিবৃতিতে বলেন, "আমরা বিশ্বব্যাপী পরিবহন কাঠামোর ওপর বৈপ্লব পরিবর্তন আনতে যাত্রা শুরু করেছি ।

নরমপন্থী ও চরমপন্থী বিভাজন সম্পর্কে রবীন্দ্রনাথের মতামত

নরমপন্থী ও চরমপন্থী বিভাজন সম্পর্কে রবীন্দ্রনাথ কি বলে ছিলেন? কেন এই ভাগ,কাদের দোষ! রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কংগ্রেসের বিভাজন সম্পর্কে বলতে গিয়ে তিনি বলেছেন- কংগ্রেসে একটি উপদ্রব ঘটবে এ আশঙ্কা সকলের মনে জেগেছিল কিন্তু প্রতিকারের ব্যবস্থা কোন দলই করেন নি কেবল নিজেদের বৃদ্ধির চেষ্টা করেছিল আসলে উপদ্রব যাতে আরও জোরালো হয়। দেশের জন্য যে যোগ্য হয় তার বক্তৃতার বিষয়টি কেমন হবে তা যেমন একটি দল ঠিক করে, এবং সেই দলে যারা প্রধান থাকেন তারা সেই কার্য রূপায়ন করে শুধু নিষ্কৃতি পেতে পারেন না। বিচক্ষণতার সাথে কাজ করে দায়িত্ব নেওয়া উচিত প্রত্যেকেরই। যেকোনো কারণে কাজটি পন্ড হলে তা থেকে কেউই নিষ্কৃতি পেতে পারে না শুধুমাত্র গাল দিয়ে। বারুদেরভান্ডারে দেশলাই দিয়ে আগুন জ্বালালে অগ্নি কান্ড ঘটবে এতে সন্দেহ নেই। এই রকম হলে কর্তৃপক্ষ বারুদ বা দেশলাই দাড় করাতে পারে না, কিন্তু সবাইকে কাঠগড়ায় দাঁড় করানো জগতে এই ছবি সর্বত্র দেখা যায়, মনিপুরী হত্যাকাণ্ডে দোষীদের শাস্তি দিতে তারা ধর্মকে তৃপ্ত করেছিল এবং আজ বাংলাদেশের যে বিচিত্র রকমের উৎপাত বেড়েছে সেজন্য বাঙালি বন্ধন পীড়া সহ্য করতে হচ্ছে ওদ