Skip to main content

Posts

কোন রং - এর ঔষধ কোন রোগের জন্য তা জেনে নিন

রঙ মানুষের জীবনে দারুন ভাবে প্রভাব ফেলে, এর জন্য মানুষ এই বিষয়টিকে অনেক গুরুত্ব দেয়। আজকের যুগে নানা রঙ আমাদের আশে পাশে বিরাজ করছে, এর থেকে কোন রঙ কার জন্য ভালো বা কার জন্য খারাপ, এই সম্পর্কে অনেকেই আমরা খেয়াল করি না। এই রঙ বাস্তু শাস্ত্রে এক বিশেষ জায়গায় অবস্থান করছে। আমরা অনেকেই জানি, কারো কালো রঙ ভালো লাগে তো কারো আবার অন্য ধরনের রঙ। অনেক নিজের সাধের বাড়ি নিজের ইচ্ছেমতো রঙে সাজায়। এতেই অনেকের অনেক কিছু প্রকাশ পায়। তাই এবার এই রোগ আমুষের রোগ-ব্যাধীতেও একই ভাবে কাজ করে। এই চিকিতসার ওপর রঙের প্রভাব ফোটোমেডিসিন নামে পরিচিত। আমাদের অনেকের আকাশী রঙ ভালো লাগে, আমরা যেটাকে বলে থাকি স্কাই ব্লু। এই রঙ পেটের রোগের সহায়ক। কমলা রঙ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতে সময় লাগে। লাল রঙ গলার রোগ, সর্দি কাশি, এই সব নিরাময়ে কাজে লাগে। সাদা রঙ আমাদের জীবনে বিশেষ ভূমিকা পালন করে। এই রঙ শান্তির প্রতিক, এই রঙে এক প্রকার শান্তি বিরাজ করে, যা অন্য সব রঙে পাওয়া যায় না। এই সাদা রঙ বেশীরভাগ রোগীর ঘরে ব্যবহার হয়ে থাকে। হলুদ রঙ মানসিক দুর্বলতা, হৃদ জনিত সমস্যা, অম্বল, স্নায়ুর উত্তেজনা সব

একদিনের জন্য সান্তাক্লজ বিরাট কোহলি! দুঃস্থ বাচ্চাদের মুখে ফোটালেন হাসি

একদিনের জন্যই না হয় কোনও বাচ্চার মুখে হাসি ফোটানো গেল! তিনি দেশের ক্রিকেট অধিনায়ক। ক্রিকেট মাঠে বড় রান করলেই কি আর তাঁর দায়িত্ব শেষ হয়! মাঠের বাইরেও অধিনায়ক হয়ে ওঠা তাঁর কর্তব্য। বিরাট কোহলি একদিনের জন্য হয়ে উঠলেন সান্তাক্লজ। ছোট ছোট বাচ্চাদের মুখে হাসিv ফোটালেন। বাচ্চারা প্রথমে তাঁকে চিনতেই পারল না। চিনে ফেলার পর কোহলিকে আনন্দে জড়িয়ে ধরল তারা। আর ছোট ছোট বাচ্চাদের মুখে হাসি ফুটিয়ে বিরাট কোহলির আনন্দের শেষ নেই। বড়দিনের আগে সিক্রেট সান্তা অবতারে এলেন কোহলি। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিরুদ্ধে সিরিজের মাঝেই বাচ্চাদের জন্য সময় বের করে নিলেন ভারতীয় অধিনায়ক। কলকাতায় দুঃস্থ বাচ্চাদের হাতে তুলে দিলেন উপহার। সাদা চুল, দাড়ি ও লাল পোশাকের বিরাট কোহলিকে দেখে প্রথমে কেউ চিনতেই পারল না। তার পর দেখতে দেখতে সান্তাক্লজের পোশাক ছেড়ে বেরিয়ে এলেন বিরাট কোহলি। বাচ্চারা তখন ছুটে এসে তাঁকে জড়িয়ে ধরল। বাচ্চাদের মাঝে কোহলিও যেন বাচ্চা হয়ে উঠলেন। হাসি-মজা করে কাটল সময়। উপহার পেয়ে বাচ্চারা বেজায় খুশি। আর উপহার দিতে পের বিরাটও আনন্দিত। কোহলি বললেন, ''এই মুহূর্তগুলো আমার জন্য খুব

১২ বছর ধরে জমানো ৩৫ কেজি কয়েন দিয়ে মাকে ফ্রিজ কিনে দিল যুবক

এক, দুই, পাঁচ ও দশ টাকার কয়েন জমানো শুরু হয়েছিল ১২ বছর আগে। ১৭ বছরের যুবক রাম সিং চেয়েছিল, জন্মদিনে মাকে একখানা বড়সড় রেফ্রিজেরেটর উপহার দেবে। যেমন ভাবনা তেমন কাজ। ১২ বছর ধরে সে টাকা জমাচ্ছে। ২০০৭ সাল থেকে আজ পর্যন্ত রাম সিং জমিয়েছে ৩৫ কেজি কয়েন। আর সেই ৩৫ কেজি কয়েন নিয়ে রাম সিং সোজা হাজির হয় রেফ্রেজেরেটর-এর দোকানে। আর সেদিনই রাম সিং খবরের কাগজে বিজ্ঞাপন দেখেন, একটি সংস্থার রেফ্রিজেরটরে ছাড় দেওয়া হচ্ছে। তাই আর দেরি করেনি রাম সিং। সোজা হাজির হয় দোকানে। ১৩ হাজার পাঁচশো টাকা নিয়ে শোরুমে হাজির হন রাম সিং। কিন্তু পুরো টাকাটাই শোরুম মালিককে তিনি দেন কয়েনে। প্রথমে শোরুম মালিক ব্যাপারটা বুঝতে পারেননি। পরে তিনি রাম সিংয়ের সঙ্গে কথা বলে ঘটনাটা জানতে পারেন। ২০০৭ সালে রাম সিংয়ের বয়স ছিল পাঁচ বছর। সেই সময় থেকে মায়ের জন্মদিনে উপহার দেওয়ার জন্য অল্প অল্প করে টাকা জমাতে শুরু করে রাম সিং। এভাবেই প্রায় ১২ বছর ধরে প্রতিদিন অল্প অল্প করে কয়েন জমাতে থাকে সে। ১২ বছর পর মোট কয়েনের ওজন গিয়ে দাঁড়ায় ৩৫ কেজিতে। তার পরেই ফ্রিজ কেনার সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলে রাম সিং। মায়ের জন্মদিনেই সমস্ত কয়েন নিয়ে

Donate your useful old garments for underprivileged child's

উড়ো চিঠির পক্ষ থেকে একটি মানবিক আবেদন - শীতের সময় আসতে চলেছে, গ্রাম তথা শহরে হতদরিদ্র সাধারণমানুষ বৃদ্ধ, শিশু প্রবল শীতের সম্মুখীন হতে চলেছে আর কিছুদিন পর। সদ্য জন্মানো শিশুরা বাঁচে নিজের ভাগ্যের উপর, অকাল বার্ধক্যে ভুগতে থাকা মানুষগুলি রাত কাটায় আগুন জ্বালিয়ে, শীতের বস্ত্রের অভাবে। তাদের পাশে দাঁড়ানোর স্বপ্ন, তাদের আয়ুকাল আরো একটু বাড়ানোর স্বপ্ন, শুধু এইটুকুই স্বপ্ন আমাদের। আর সেই স্বপ্ন ভাগ করে নেব আপনাদের সাথে।  প্রথম পর্যায়ে আমরা ১০০ টি দরিদ্র, দুস্থ পরিবারকে শীতের বস্ত্র দিতে চাই। এটি আমাদের প্রথম ও ছোট্ট একটি প্রচেষ্টা। এই ছোট ছোট প্রচেষ্টা গুলি একটু একটু করে বিশাল হয়ে যায়, ছোট গাছ যেমন করে সকলের অজান্তে মহীরুহ হয়ে ওঠে। আর এই ছোট্ট প্রচেষ্টা আপনাদের সাহায্য ছাড়া কখনোই সম্ভব নয়। আপনারা প্রত্যেকে এগিয়ে আসুন আমাদের সাথে এই প্রচেষ্টা সার্থক করতে। আমরা আপনাদের কাছে এইটুকু সহানুভূতি আশা করি। আর যার যতটা সামর্থ্য তারা সেটা দিয়ে আমাদেরকে সাহায্য করবেন আশা করি। এছাড়াও  আপনাদের যা পুরানো বস্ত্র আছে তা দিয়ে আমাদেরকে সাহায্য করুন। আমরা এই কাজটি সফল করার জন্য

বিসিসিআই-এর নয়া প্রেসিডেন্ট হতে চলেছেন সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়

প্রাক্তন ভারত অধিনায়ক সৌরভ গঙ্গোপাধ্য়ায় এবার ভারতীয় ক্রিকেটের মসনদে বসতে চলেছেন। গত রবিবার বোর্ডের নাটকীয় মোড়ে বিসিসিআই-এর প্রেসিডেন্ট হতে চলেছেন 'দাদা'। প্রথমে ব্রিজেশ প্য়াটেলের নাম ঠিক হলেও পরে জানা যায় সৌরভই বোর্ডের প্রেসিডেন্ট পদে মনোনয়ন জমা দিতে চলেছেন। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ'র পুত্র জয় শাহ হতে চলেছেন বোর্ডের নয়া সচিব। অন্যদিকে অরুণ ধুমাল হবেন বিসিসিআইয়ের নয়া কোষাধ্যক্ষ। প্রাক্তন বোর্ড প্রেসিডেন্ট অনুরাগ ঠাকুরের ছোট ভাই অরুণ। রবিবার রাতে ইন্ডিয়ানএক্সপ্রেসডটকম-কে এক সূত্র জানিয়েছেন, "গাঙ্গুলি এখন প্রেসিডেন্ট পদে মনোনীত। আগামিকাল এই পদের জন্য় সে মনোনয়ন দেবে। এদিন বোর্ডের বৈঠকে সকল প্রতিনিধিরা মিলিত ভাবে এই  সিদ্ধান্ত নিয়েছে।" ভারতীয় ক্রিকেটে বরাবরই এন শ্রীনিবাসনের একটা একচ্ছত্র আধিপত্য় দেখা গিয়েছে। তিনিই ব্রিজেশের জন্য় লবি করেছিলেন যাতে তাঁকে নয়া প্রেসিডেন্ট হিসাবে দেখা যায়। বোর্ডের উত্তর-পূর্ব ভারতের অ্যাফিলিয়েটেড সংস্থার সিনিয়র আধিকারিক সংবাদসংস্থাকে দেওয়া এক সাক্ষাতকারে জানিয়েছেন, "প্রেসিডেন্ট পদের জন্য় ব্রিজেশের জন্য়

পেঁয়াজের দাম কষাকষি নিয়ে মহিলাদের মধ্যে সংঘাত আহতো পাঁচ।

পেঁয়াজের মূল্য বিদ্ধির এবং তার দাম কষাকষি নিয়ে হিংসাত্মক সংঘর্ষ রূপ নেয় উত্তর প্রদেশের কালিকাহোরি গ্রামে । কালিকাহোরি গ্রামের নেহা স্থানীয় বাজারে পেঁয়াজ কিনতে গিয়ে দোকানদারের সাথে দরকষাকষির করতে গেলে সেখানে দাঁড়িয়ে থাকা অন্য মহিলার ওকে  ঝগড়া শুরু করেন, আর সেই বিতর্ক হিংসাত্মক সংঘর্ষে পরিণত হয়। সংঘর্ষে আহত পাঁচ মহিলাকে ভর্তি করা হয়েছে হাসপাতালে । গত বুধবার মামলা টি  সবার সমনে আসে যখন নেহা পেঁয়াজের দাম নিয়ে এক দোকানদারের  সাথে দর কষাকষি কারছিলেন ঠিক সেই সময়ে তার প্রতিবেশী তাকে অর্থনৈতিক অক্ষমতার জন্য কটাক্ষ করেন এবং দুঃখ প্রকাশ করে দোকানি বলেন, ' নেহা পেঁয়াজ কিনতে পারবেন না, দোকানি যেনো তার সাথে তর্ক বাদ দিয়ে অন্য কাস্টমারের দিকে ধ্যান দে।। এ কথা শুনে নেহা দীপ্তিকে নামক মহিলাকে রাস্তায় চুলের মুঠো ধরে  ফেলে দেয়  এবং পরিবারের অন্যান্য সদস্য দের ডেকে আনেন।  অন্য মহিলারা এই ঝগড়াতে অংশ নেওয়ায়, ঝগড়া  হিংসাত্মক হয়ে ওঠে এবং নেহা ও দিপ্তির পরিবারের তিন তিন  মহিলা আহত হন । বিষয়টি নজরে আসার সঙ্গে সঙ্গেই পুলিশ তদন্ত শুরু করে অভিযুক্ত দের আদালতে পেশ করে । বিবাদের জেরে ছ

ভোটার কার্ডের সঙ্গে কী ভাবে লিঙ্ক করবেন আপনার ফোন নম্বর?

ভোটার কার্ডের সঙ্গে মোবাইল নম্বর সংযুক্তিকরণের পদ্ধতি: ১) ‘ন্যাশনাল ভোটার্স সার্ভিসেস পোর্টাল’-এর ওয়েবসাইটে ‘লগ-ইন’ করতে হবে। ক্লিক করতে হবে  https://www.nvsp.in / -এই লিঙ্কে। ২) লগ-ইন’ করার পর নতুন ব্যবহারকারীরা ‘ডোন্ট হ্যাভ অ্যাকাউন্ট, রেজিস্টার অ্যাজ এ নিউ ইউজার’- এখানে ক্লিক করুন। ৩) এখানে ‘মোবাইল নম্বর’ এর জায়গায় নিজের বৈধ মোবাইল নম্বরটি এন্টার করুন। ৪) এ বার ‘ক্যাপচা কোড’ দিন। ৫) এ বার 'আই হ্যাভ এপিক নম্বর'-এ ক্লিক করেএপিক নম্বর’টি দিন।  তা না থাকলে, 'আই ডোন্ট হ্যাভ এপিক নম্বর'-এ ক্লিক করুন এবং নিজের নাম, পদবি দিয়ে পরবর্তী নির্দেশ অনুসরণ করুন। ৬)পরবর্তীকালে আপডেটের জন্য একটি পাসওয়র্ড তৈরি করতে হবে। ৭) এরপর রেজিস্টার অপশনে ক্লিক করলেই আপনার মোবাইল নম্বর লিঙ্ক হয়ে যাবে ভোটার কার্ডের সঙ্গে। urochithimedia