উড়ো চিঠির পক্ষ থেকে একটি মানবিক আবেদন-
শীতের সময় আসতে চলেছে, গ্রাম তথা শহরে হতদরিদ্র সাধারণমানুষ বৃদ্ধ, শিশু প্রবল শীতের সম্মুখীন হতে চলেছে আর কিছুদিন পর।
সদ্য জন্মানো শিশুরা বাঁচে নিজের ভাগ্যের উপর, অকাল বার্ধক্যে ভুগতে থাকা মানুষগুলি রাত কাটায় আগুন জ্বালিয়ে, শীতের বস্ত্রের অভাবে। তাদের পাশে দাঁড়ানোর স্বপ্ন, তাদের আয়ুকাল আরো একটু বাড়ানোর স্বপ্ন, শুধু এইটুকুই স্বপ্ন আমাদের। আর সেই স্বপ্ন ভাগ করে নেব আপনাদের সাথে।
সদ্য জন্মানো শিশুরা বাঁচে নিজের ভাগ্যের উপর, অকাল বার্ধক্যে ভুগতে থাকা মানুষগুলি রাত কাটায় আগুন জ্বালিয়ে, শীতের বস্ত্রের অভাবে। তাদের পাশে দাঁড়ানোর স্বপ্ন, তাদের আয়ুকাল আরো একটু বাড়ানোর স্বপ্ন, শুধু এইটুকুই স্বপ্ন আমাদের। আর সেই স্বপ্ন ভাগ করে নেব আপনাদের সাথে।
প্রথম পর্যায়ে আমরা ১০০ টি দরিদ্র, দুস্থ পরিবারকে শীতের বস্ত্র দিতে চাই। এটি আমাদের প্রথম ও ছোট্ট একটি প্রচেষ্টা। এই ছোট ছোট প্রচেষ্টা গুলি একটু একটু করে বিশাল হয়ে যায়, ছোট গাছ যেমন করে সকলের অজান্তে মহীরুহ হয়ে ওঠে।
আর এই ছোট্ট প্রচেষ্টা আপনাদের সাহায্য ছাড়া কখনোই সম্ভব নয়।
আপনারা প্রত্যেকে এগিয়ে আসুন আমাদের সাথে এই প্রচেষ্টা সার্থক করতে। আমরা আপনাদের কাছে এইটুকু সহানুভূতি আশা করি। আর যার যতটা সামর্থ্য তারা সেটা দিয়ে আমাদেরকে সাহায্য করবেন আশা করি। এছাড়াও আপনাদের যা পুরানো বস্ত্র আছে তা দিয়ে আমাদেরকে সাহায্য করুন। আমরা এই কাজটি সফল করার জন্য 14 ই নভেম্বর শিশু দিবসের দিনটিকে বেছে নিয়েছি।
এই মহৎ কাজে সকলের সহযোগিতা একান্তভাবে কামনা করি..জুড়ে থাকুন এই মহৎ কাজের সাথে,,পাশে থাকুন সেই সমস্ত পিছিয়ে পড়া শিশুদের..
কেউ অর্থ সাহায্যের জন্যে উদ্যোগী হলে আমরা কৃতজ্ঞ হইব-
আমাদের
Phonepe no/Paytm no & Googel pay no 9140195364.
🏦Bank Details-
A/c -no 55590100003723
A/c - Holdor Name
Suman kumar Bain
IFC- BARB0NIGHAS
Others information plz contact:-
📞9140195364 ● 📞6296388586
এছাড়াও আপনারা আপনাদের ব্যবহারযোগ্য পুরাতন বস্ত্র পার্সেল এর মাধ্যমে আমাদের নিম্ন ঠিকানায় পাঠিয়ে দিতে পারেন..
এই সম্পর্কে আরও বিস্তারিত জানতে আমাদের পেজে লাইক ও শেয়ার করুন।
প্রতি দশ দিন অন্তর আপনাদের দ্বারা পাঠানো অর্থ এবং দান কারী ব্যক্তির নাম পেজে প্রকাশ করা হবে।
আপনাদের সাহায্য একান্ত কামনা করি
আর বিস্তারিত জানতে আমাদের পেজ উড়ো চিঠি তে লাইক এবং শেয়ার করুন।
نفس
ReplyDelete