Skip to main content

Posts

নির্ভরতার আরেক নাম প্রতাপচন্দ্র সারেঙ্গি

সাংসারিক জীবনে কোনওকালেই মোহ ছিল না তাঁর সন্ন্যাসী হওয়ার ইচ্ছা নিয়ে তিনি এসেছিলেন বেলুড় মঠে৷ কিন্তু মোদির মতোই তাঁকেও ফিরিয়ে দিয়েছিলেন বেলুড়ের মহারাজরা৷  ফলে আবারও স্বাভাবিক জীবনে ফিরে গিয়েছিলেন তিনি৷ কিন্তু তাও সংসার করেননি৷ মায়ের মৃত্যুর পর থেকে একজন সন্ন্যাসীর মতোই কুড়ে ঘরে দিন কাটাচ্ছ ছাপোষা প্রতাপচন্দ্র সারেঙ্গিকেই নিজ মন্ত্রিসভায় ঠাঁই দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি৷ প্রতিমন্ত্রী করলেন ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প মন্ত্রক এবং পশু, গোপালন ও মৎস্য মন্ত্রকের  অন্যান্য রাজনীতিকদের থেকে অনেকটাই আলাদা তাঁর জীবনযাত্রা৷ সম্পত্তি বলতে রয়েছে একটি কুড়ে ঘর ও একটি সাইকেল৷ আর নিজের লোক বলতে রয়েছে এলাকার ছোট বাচ্চারা৷  ২০০৯-তে বিজেপির তরফে তিনি প্রার্থী ঘোষিত হলেও, নির্বাচনে নির্দল প্রার্থী হিসাবে লড়েন তিনি৷ কারণ, দলের টিকিট নিয়ে বাসে করে বাড়ি ফেরার পথে, সেই টিকিট হারিয়ে ফেলেন প্রতাপচন্দ্র সারেঙ্গি৷ সূত্রের খবর, এই অত্যন্ত সাদামাটা স্বভাবের জন্যই সকলের বিশ্বাস ও নির্ভরতার আরেক নাম হয়ে ওঠেন প্রতাপচন্দ্র সারেঙ্গি৷ গত লোকসভা নির্বাচনেও বালাসোর থেকেই বিজেপির প্রার্থী হয়েছিলে

ক্রিকেটে নতুন নিয়ম 'লাল কার্ড'

ক্রিকেটে 'লাল কার্ড'। শুনতে অবাক লাগলেও এবার বিশ্বকাপে এমনই হবে। মাঠে অশালীন আচরণ রুখতে আইসিসি বদ্ধপরিকর। আর তাই এবার বিশ্বকাপে আম্পায়ারদের পকেটে থাকবে লাল কার্ড। কোনও ক্রিকেটারকে মাঠ থেকে বের করে দেওয়া এবং বিপক্ষকে পাঁচ রান বোনাস দেয়ার আইন চালুর পর এই প্রথম ক্রিকেট বিশ্বকাপ আয়োজিত হচ্ছে। ফলে এবার একগুচ্ছ নতুন নিয়মের সঙ্গে পরিচিত হতে হবে দর্শকদের। লেভেল ওয়ান: অকারণে আম্পায়ারের সামনে অতিরিক্ত আপিলের ভঙ্গি দেখানো। অথবা আম্পায়ারের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত মেনে না নেওয়া। প্রথমবার সতর্ক করতে পারেন আম্পায়ার। কিন্তু দ্বিতীয়বার হলে শাস্তি হিসেবে বিপক্ষকে পাঁচ রান বোনাস দেওয়া হবে। লেভেল টু: কোনও খেলোয়াড়ের দিকে ইচ্ছাকৃতভাবে বল থ্রো করা। অথবা ইচ্ছে করে কোনও ক্রিকেটারকে ধাক্কা দেওয়া বা দৌড়নোর সময় বাধা সৃষ্টি করা। শাস্তি হতে পারে একই। বিপক্ষ দল পাবে পাঁচ রান। লেভেল থ্রি: আম্পায়ারকে ভয় দেখানো। অন্য কোনও ক্রিকেটার, কর্তা বা দর্শককে আক্রমণের হুমকি দেওয়া। শাস্তি হিসাবে বিপক্ষ দল পাঁচটি পেনাল্টি রান পেতে পারে। অথবা দোষী খেলোয়াড়কে নির্দিষ্ট সংখ্যক ওভারের জন্য মাঠ থেকে বে

গীতাঞ্জলির পান্ডুলিপি হারিয়ে ফেলেছিলেন রবীন্দ্রনাথ

নোবেল পাওয়ার একবছর আগে  রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ইংল্যান্ড ভ্রমণ কালে গীতাঞ্জলির পাণ্ডুলিপি লন্ডন টিউব রেলে (মেট্রোরেলে) হারিয়ে ফেলেছিলেন। অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বন্ধু উইলিয়াম রথেনস্টাইন ১৯১০-১৯১১ সালে জোড়াসাঁকো তে আসেন। পরবর্তী কালে রবি ঠাকুরের সঙ্গে রথেন্সটাইনের যোগাযোগ বাড়লে , রথেন্সটাইন বার বার বিশ্বকবির কাছে  বিভিন্ন গল্পের , কবিতার ইংরেজি পাণ্ডুলিপি চেয়ে পাঠান এবং অনেক বার কবি কে লন্ডনে আসতে অনুরোধ করেন। ১৯১২ সালের মে মাসে রবি ঠাকুর ইংল্যান্ড যাওয়ার জন্য মন স্থির করেন । ১৫ই জুন ১৯১২ সালে বিশ্বকবি লন্ডন যাওয়ার উদ্দেশ্যে ডোভার থেকে ট্রেনে চড়েন, সঙ্গে ছিলেন পুত্র রথীন্দ্রনাথ , পুত্র-বধূ প্রতিমা ও বন্ধু তথা ত্রিপুরা রাজপরিবারের সদস্য সৌমেন্দ্রদেব বর্মন । ১৬ই জুন বিশ্বকবি  খেয়াল করেন গীতাঞ্জলির পাণ্ডুলিপি যে সুটকেসে নিয়ে এসেছিলেন সেটি নিখোঁজ । অনেক খোঁজ-খুজির পর সুটকেস না পাওয়া যাওয়ায় কবি পুত্র রথীন্দ্রনাথ যখন পুলিশে যাওয়ার জন্য প্রস্তুত হন তখন রবি ঠাকুর তাঁকে লন্ডন টিউব রেলের নিখোঁজ সামগ্রীর অফিসে যেয়ে একবার ভাগ্য পরীক্ষার কথা বলেন। রথীন্দ্রনাথ লন্ডন টিউবরেলের  অফিসে গ

মাত্র ৯০ মিনিটে নিউ ইয়র্ক থেকে লন্ডন পর্যন্ত পাড়ি দেবে জেট বিমান ।

মাত্র 90 মিনিটে নিউ ইয়র্ক থেকে লন্ডন পর্যন্ত পাড়ি দেবে হেরামিয়াস হাইপারসনিক জেট বিমান । এক মার্কিন স্টার্টআপ কোম্পানি এমন একটি বিমান তৈরির প্রস্তুতি নিয়েছেন, যার গতি হবে শব্দের  গতির চেয়ে পাঁচ গুণ বেশি । এই পরিক্ষা সফল হলে  নিউইয়র্ক ও লন্ডনে যেতে সময় লাগবে মাত্র 90 মিনিট । আটলান্টার এরোস্পেস কোম্পানি  হার্মিনস কর্পোরেশন জানিয়েছে, কোম্পানির  প্রতিষ্ঠানিক প্রতিষ্ঠাতা ও বেসরকারি বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে এই পোজেক্টে প্রয়োজনিও অর্থের অনুমতি পাওয়া গিয়েছে   । ধ্বনির গতির চেয়ে পাঁচ গুণ দ্রুত হবে এমন একটি উড়োজাহাজ প্রস্তুত করতে চলেছে উক্ত  প্রতিষ্ঠানটি । কোম্পানি এই প্রকল্পে সফল হলে তা বাণিজ্যিক এবং আন্তরীন-বিমান উড্ডয়ন বিপ্লব ঘটাবে । বর্তমানে নিউ ইয়র্ক থেকে লন্ডন যেতে সাত ঘণ্টারও বেশি সময় লাগে । হার্মিয়াসের সহপ্রতিষ্ঠাতা এবং সিইও এজে পিপলকা কোম্পানির ওয়েবসাইটে এক বিবৃতিতে বলেন, "আমরা বিশ্বব্যাপী পরিবহন কাঠামোর ওপর বৈপ্লব পরিবর্তন আনতে যাত্রা শুরু করেছি ।

নরমপন্থী ও চরমপন্থী বিভাজন সম্পর্কে রবীন্দ্রনাথের মতামত

নরমপন্থী ও চরমপন্থী বিভাজন সম্পর্কে রবীন্দ্রনাথ কি বলে ছিলেন? কেন এই ভাগ,কাদের দোষ! রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কংগ্রেসের বিভাজন সম্পর্কে বলতে গিয়ে তিনি বলেছেন- কংগ্রেসে একটি উপদ্রব ঘটবে এ আশঙ্কা সকলের মনে জেগেছিল কিন্তু প্রতিকারের ব্যবস্থা কোন দলই করেন নি কেবল নিজেদের বৃদ্ধির চেষ্টা করেছিল আসলে উপদ্রব যাতে আরও জোরালো হয়। দেশের জন্য যে যোগ্য হয় তার বক্তৃতার বিষয়টি কেমন হবে তা যেমন একটি দল ঠিক করে, এবং সেই দলে যারা প্রধান থাকেন তারা সেই কার্য রূপায়ন করে শুধু নিষ্কৃতি পেতে পারেন না। বিচক্ষণতার সাথে কাজ করে দায়িত্ব নেওয়া উচিত প্রত্যেকেরই। যেকোনো কারণে কাজটি পন্ড হলে তা থেকে কেউই নিষ্কৃতি পেতে পারে না শুধুমাত্র গাল দিয়ে। বারুদেরভান্ডারে দেশলাই দিয়ে আগুন জ্বালালে অগ্নি কান্ড ঘটবে এতে সন্দেহ নেই। এই রকম হলে কর্তৃপক্ষ বারুদ বা দেশলাই দাড় করাতে পারে না, কিন্তু সবাইকে কাঠগড়ায় দাঁড় করানো জগতে এই ছবি সর্বত্র দেখা যায়, মনিপুরী হত্যাকাণ্ডে দোষীদের শাস্তি দিতে তারা ধর্মকে তৃপ্ত করেছিল এবং আজ বাংলাদেশের যে বিচিত্র রকমের উৎপাত বেড়েছে সেজন্য বাঙালি বন্ধন পীড়া সহ্য করতে হচ্ছে ওদ

১৫ জনের প্রাণ বাঁচিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় হিরো এই যুবক

সুরাট অগ্নিকাণ্ড : হৈচৈ এর  মাঝে  ১৫ জনের প্রাণ বাঁচালেন এই যুবক ।সোশ্যাল মিডিয়ায় এখন হিরো গুজরাতে সুরাটের একটি কোচিং সেন্টারে ব্যাপক অগ্নিকাণ্ডে  প্রাণ হারালেন ২১ জন ছাত্রছাত্রী । গুজরাত-সহ সারা দেশে এই মর্মান্তিক দুর্ঘটনায় সবাই শোকাহত । কোচিং সেন্টারের চতুর্থ তলায় আগুন লাগার খবর ছড়িয়ে পড়তেই প্রাণ বাঁচাতে ছাত্রছাত্রীরা উপর থেকে লাফি দিতে শুরু করে । কিন্তু সেই হৈচৈ-এর মাঝে যখন সবাই দুর্ঘটনার ভিডিও তুলতে ব্যস্ত  তখন তাদের  প্রাণ বাঁচানোর জন্য এগিয়ে এলেন এক ব্যক্তি । চার তালা থেকে লাফিয়ে পড়া  ছাত্রকে ধরে ফেলে জীবন রক্ষা করেন কেতন নামের ওই যুবক । জ্বলন্ত আগুনের মাঝে শিক্ষার্থীরা তাদের জীবন বাঁচাতে  উপর থেকে লাফ দিতে শুরু করে । কিন্তু কেতন তৃতীয় তলায় উঠে ছাত্র ছাত্রী দের বাঁচানোর জন্য তাদের কে  তৃতীয়  তলায় নামাতে সাহায্য করেতে থাকেন । চতুর্থ  তলা থেকে জমিতে লাফিয়ে পড়া ছাত্রীদের জীবন বাঁচাতে তিনি সাহায্য করেন । কেতনের দেখা দেখি বাকি রাও সাহস জুটিয়ে এগিয়ে আসেন। আরও আরও পড়ুন-  আপনার শিশু কন্যা কে সুরক্ষিত রাখুন কেতন জানান তৃতীয় তালাতেও বেশ ধোঁয়ায় ভরে গিয়ে

সৌভাগ্য আনতে কি কি করবেন?

ভাগ্য ফেরাতে হলে মেনে চলুন এই নিয়ম গুলি সঠিক ব্যালেন্স বজায় রাখুন : বাড়ির প্রতিটা ঘরে সব সময় পাঁচটা এলিমেন্ট রাখতে হবে সেগুলাে হলাে , কাঠ , মাটি , ধাতু , আগুন এবং জল । এর ফলে আপনার জীবন ও পরিবেশের মধ্যে একটা ব্যালেন্স তৈরি হবে । উদাহরণ স্বরূপ আপনি একটা কাঠের বাটিতে পাথর ভরে একটা মােমবাতি এবং ফুল সমেত ফুলদানির পাশে রাখতে পারেন । বা এই এলিমেন্টের প্রতীকী রং ও ব্যবহার করতে পারেন । জল – কালাে কাঠ – সবুজ আগুন - লাল মাটি – হলুদ , খয়েরি ধাতু - সাদা ।  ঘর অপরিছন্ন করে রাখবেন না : ফেং শ্যই অনুযায়ী অপরিছন্ন ঘর অপরিছন্ন মনের পরিচয় দেয় । ঘরের চারিদিকে জিনিস পত্র ছড়িয়ে রাখলে সেই জায়গার সব এনার্জি এই জিনিসগুলাে গ্রাস করে নেয় । আপনি হয়তাে ভাবতে পারেন জিনিসপত্র সব আলমারির আড়ালে লুকিয়ে রাখলে পরিস্থিতি বদলাবে । তা কিন্তু নয় । সব জিনিস পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন ভাবে গুছিয়ে রাখলে তবেই বাড়িতে ‘ পজিটিভ এনার্জি আসবে । বাড়ির সদর দরজা খােলা রাখুন : মানা হয় বাড়ির সামনের দরজা দিয়ে ‘ পজিটিভ এনার্জি ‘ বাড়িতে ঢােকে । অন্যদিকে এই দরজা যদি বন্ধ থাকে সব সময় এই এনার্জি